ওয়েব ডেস্ক : কেষ্টপুরে বিমানসেবিকার মৃত্যুতে নয়া তথ্য। ফরেন্সিক ও ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী জোরাল হচ্ছে দুর্ঘটনার তত্ত্বই। তরুণীর পাকস্থলীতে মিলেছে প্রচুর অ্যালকোহল। মনে করা হচ্ছে, মত্ত অবস্থায় দুর্ঘটনাবশত নীচে পড়ে যান বিমানসেবিকা ক্লারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বুধবার ভোরে ফ্ল্যাটের সামনের রাস্তায় উদ্ধার হয় বিমানসেবিকার দেহ। মৃত্যু ঘিরে উঠে আসতে থাকে নানান প্রশ্ন। বৃহস্পতিবার সেই প্রশ্নের উত্তর মিলেছে। ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞের প্রাথমিক মত অনুযায়ী, উঁচু জায়গা থেকে দুর্ঘটনাবশত পড়ে গিয়ে মৃত্যু হতে পারে বিমান সেবিকার।  ইতিমধ্যেই এই মত পুলিসকে জানানো হয়েছে।


এই তত্ত্ব জোরাল করছে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টও। সেখানেও বলা হয়েছে,  উঁচু জায়গা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ক্লারার। তরুণীর পাকস্থলিতে মিলেছে প্রচুর অ্যালকোহল। ধস্তাধস্তির কোনও চিহ্ন নেই। খুন বা আত্মহত্যার কোনও তত্ত্ব এখনও উঠে আসেনি তদন্তে।


ঘটনার দিন বিমান সেবিকা ক্লারার ফ্ল্যাটে ছিলেন এক তরুণী ও তাঁর পুরুষ বন্ধু। বৃহস্পতিবার ফের তরুণীর পুরুষ বন্ধুটিকে জেরা করে পুলিস। এদিন ক্লারার দেহ নিয়ে শিলংয়ের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে তাঁর পরিবার। কোনও অভিযোগ তারা জানাতে চায় না বলে স্পষ্টই জানিয়ে দিয়েছে বিমান সেবিকার পরিবার। 


আরও পড়ুন, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনই কি বিমানসেবিকা ক্লারার মৃত্যুর মূল কারণ?