নিজস্ব প্রতিবেদন : টালিগঞ্জ কাণ্ডে পুলিস 'আক্রান্ত', স্বীকার করতেই লেগে গেল ৩ দিন। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শেষপর্যন্ত আদালতে ৩৩২ ধারা প্রয়োগের আর্জি  জানালেন সরকারি আইনজীবী। অন্যদিকে, কর্তব্য গাফিলতির অভিযোগে সরিয়ে দেওয়া হল টালিগঞ্জের ওসিকে। তাঁর জায়গায় দায়িত্ব নিলেন সরোজ প্রহরাজ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


থানায় ঢুকে হামলা। কর্তব্যরত পুলিস কর্মীকে ধোলাই। টালিগঞ্জ কাণ্ডে শুরু থেকেই প্রশ্নের মুখে পুলিসের ভূমিকা। একে তো FIR দায়ের করতেই ১১ ঘণ্টা পার করে দেন ওসি।  কিন্তু, সেই FIR-এও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ৩৫৩ ধারায় মামলা হয়। অর্থাত্‍ শুধুমাত্র সরকারি কাজে বাধা দান। কিন্তু, পুলিসকে যে বেধড়ক মার খেতে হল, তার কী? FIR -এ কোথাও সেই বিষয়ে কোনও উল্লেখই ছিল না। অবশেষে তিনদিন পর টনক নড়ল।


বুধবার অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ধারা যুক্ত করার আবেদন করেন সরকারি আইনজীবী। ৩৩২ ধারা অর্থাত্‍ সরকারি কাজে বাধা দানের উদ্দেশে মারধরের ধারা প্রয়োগের আর্জি  জানান সরকারি আইনজীবী। উল্লেখ্য, জামিন অযোগ্য ৩৩২ ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তি ৩ বছরের কারাদণ্ড। কিন্তু তিনদিন পর কেন বোধোদয়? উঠছে সেই প্রশ্ন।


আরও পড়ুন, টালিগঞ্জ থানা হামলার 'নায়িকা' মেটেলিবাগানের ত্রাস পুতুল গ্রেফতার


অন্যদিকে টালিগঞ্জ থানার হামলায় ধৃত পুতুল নস্কর, আকাশ বসু, রণজয় হালদার, পূর্ণিমা দাসকে আজ আলিপুর আদালতে তোলা হয়। তাদের ১৭ অগাস্ট পর্যন্ত পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।