ওয়েব ডেস্ক : পুরুলিয়ায় সাড়ে তিন বছরের শিশুকন্যাকে নারকীয় নির্যাতনের ঘটনায় তোলপাড় গোটা রাজ্য। আপাতত ক্ষতবিক্ষত দেহ নিয়ে কলকাতার এসএসকেএমের PICU-তে পড়ে কাতরাচ্ছে অসহায় শিশুটি। বাড়ছে যন্ত্রণা। তবে এখনও আটটি সূচের একটিও দেহ থেকে বার করা সম্ভব হয়নি। দেহের মধ্যে আমূল গেঁথে আছে সূচগুলি। ফলতঃ অস্ত্রোপচার না করলে উপায় নেই। তবে এখনও স্থিতিশীল নয় শিশুর শারীরিক অবস্থা। অবস্থা স্থিতিশীল হলে অস্ত্রোপচার সম্ভব বলে জানিয়েছেন চিকিত্সকরা। শিশুটির চিকিত্সার জন্যে ইতিমধ্যেই বোর্ড গঠন করেছে SSKM।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- চরম যৌন নির্যাতন; সাড়ে ৩ বছরের শিশুকন্যার শরীরে অজস্র সূচের আঘাত


চরম যৌন নির্যাতনের শিকার হয় সাড়ে তিন বছরের শিশুটি। যৌনাঙ্গ, চোখ, মুখ সহ শরীরের বিভিন্ন অংশে অজস্র আঘাতের চিহ্ন মিলেছে তার। শিশুকন্যার শরীর থেকে বেরিয়েছে ৮টি সূচ। পুরুলিয়ার নদিয়ারার এই ঘটনায় স্তম্ভিত গোটা রাজ্য। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে তুমুল সমালোচনার ঝড়। দেবেন মাহাত সদর হাসপাতালে শিশুকন্যার চিকিত্সা করতে গিয়ে শিউরে উঠেছেন চিকিত্সকেরা। এরপরই আশঙ্কাজনক অবস্থায় শিশুকন্যাকে আনা হয় কলকাতার SSKM-এ। জানা গেছে, শিশুটির মা নদিয়ারা গ্রামে প্রাক্তন পুলিসকর্মী সনাতন ঠাকুরের বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করেন। মায়ের সঙ্গে সেই বাড়িতেই থাকে শিশুকন্যাটি। অভিযুক্ত সনাতনের সঙ্গে শিশুকন্যার মায়ের সম্পর্ক ছিল বলে তদন্তে জানা গিয়েছে। গত সোমবার সনাতনই দেবেন মাহাত হাসপাতালে ভর্তি করে শিশুকন্যাকে। এরপর থেকেই খোঁজ মিলছে না তার।