ওয়েব ডেস্ক: সাম্বিয়া, শানু ও জনি তিন অভিযুক্তকে নিয়ে রেডরোডকাণ্ডের পুনর্নিমাণ করলেন গোয়েন্দারা। অভিযুক্তদের ঘটনাস্থলে নিয়ে গিয়ে গতকাল গভীর রাত থেকে আজ প্রায় ভোর পর্যন্ত পুনর্নিমাণ হয়।  কাল রাতভর আলাদা আলাদাভাবে জেরার পর আজ তিনজনকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিস। জেরায় তিন অভিযুক্তই স্বীকার করেছে, ঘটনার পর জনির স্কোডায় চেপে রাঁচি পালানোর পরিকল্পনা করেছিল তারা । বাইপাসে স্কোডা খারাপ হয়ে যাওয়ায় ট্যাক্সিতে চেপে তারা এয়ারপোর্ট এক নম্বর গেটে পৌছায়। সেখান থেকে সরকারি বাসে করে কোলাঘাট যায়। কোলাঘাটে সোহরাবের এক কর্মী সাম্বিয়াকে জন্য টাকা, ক্রেডিট কার্ড ও মোবাইলের সিম পৌছে দেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সাম্বিয়ার মতোই পুলিসি হেফাজতে শানু ও জনি। আজ দুজনকেই ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিল ব্যাঙ্কশাল আদালত। জনি ও শানুর জামিনের জন্য আদালতে আর্জি জানান দুতরফের আইনজীবীরা। জামিনের বিরোধিতা করে সরকারি আইনজীবী জানান, তদন্তের স্বার্থে দুজনকেই পুলিসি হেফাজতে নেওয়া দরকার। সরকারি আইনজাবীর আর্জি মঞ্জুর করে পুলিস। শানু ও জনির আইনজীবীদের দাবি, দুর্ঘটনার সময় অডিতে ছিল না জনি ও শানু। তাই তাদের বিরুদ্ধে ৩০২ ধারা প্রয়োগ করা যায় না।


আজ সকালেই পুলিসের জালে ধরা পড়ে জনি। সাম্বিয়া এবং শানু গ্রেফতার হওয়ার পর ফেরার ছিল জনি। এর আগে গোপন ক্যামেরাতে নিজের বয়ান ভিডিও করে পাঠাইয়েছিল জনি। কিন্তু শানু ধরা পড়ে যাওয়ার পর দাদা সানিকে ফোন করে আত্মসমর্পণের কথা জানিয়েছিল সে। কলকাতার একবালপুরে এক ঘনিষ্ট আত্মীয়ের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল জনি। সেখানেই মোবাইলের সূত্র ধরে পুলিস গ্রেফতার করে তাকে।