নিজস্ব প্রতিবেদন: বিজেপিতে যোগ দিচ্ছি না,  বিধাননগর পুরনিগমে পৌঁছে ফুত্কারে উড়িয়ে দিলেন সব্যসাচী দত্ত। এদিন নির্দিষ্ট সময়ের বেশ কিছুক্ষণ পরই বিধাননগর পুরনিগমে পৌঁছন সব্যসাচী দত্ত। সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, “দায়িত্বে যতদিন থাকব,  পুরনিগমে আসব। তবে এখনই এবিষয়ে কিছু বলব না। আমার সঙ্গে কারোর কথা হয়নি।”


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে  তিনি বলেন, “পুর আইন অনুযায়ী অনাস্থা আনা যেতে পারে। আইনে যা আছে, তাই হবে, তার বাইরে কিছু হবে না। অনাস্থা আসতেই পারে, এরপর ভোট হয়, সেটা সিক্রেট ব্যালটে ভোট হয়, সেখানেই দেখা যাক কী হয়!”


সাংবাদিকদের  প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “১৯৯৫ সাল থেকে আমি এখানে পৌর প্রতিনিধি। যে দিন পৌর প্রতিনিধি হয়েছিলাম বিরোধী দলে ছিলাম।  যদি অনাস্থায় হেরে যাই বিরোধী হিসাবে পৌর প্রতিনিধিত্ব  করব।” তবে অনাস্থায় হেরে গেলেও ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক থাকবে বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন তিনি। সব্যসাচী দত্ত বলেন, “ববি দা আমার দাদার মতন। আমার সঙ্গে ওঁর সম্পর্ক আগে যেমন ছিল, তেমনই থাকবে। আমার বাড়ির দরজা সব সময়ই ববি দার জন্য খোলা। ”তিনি বলেন,  দলের বিভিন্ন বিধায়ক, সাংসদদের সঙ্গে কথা হয়েছে।


প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা সোমেন মিত্রের


নেত্রীর সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে কিনা, এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “উনি ডাকলে নিশ্চয়ই কথা বলব। উনি ব্যস্ত, সময় পেলে যদি ডাকেন নিশ্চয়ই কথা বলব।  ওঁকে রাজ্য সামলাতে হয়।”


মঙ্গলবার দুপুরে সব্যসাচী দত্তের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব  জমা পড়ে চেয়ারপার্সন কৃষ্ণা চক্রবর্তীর কাছে। সব্যসাচী দত্তের অনাস্থা চেয়ে চেয়ারপার্সনকে চিঠি দিলেন ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায়। সেই চিঠিতে সই করেন ৩৫ জন কাউন্সিলর। অনাস্থা প্রস্তাবের চিঠি সিল দিয়ে ডকেট নাম্বার দিয়ে তার পরে চেয়ারপারসনের কাছে জমা দেওয়া হয়। ১৮ জুলাই অনাস্থা নিয়ে বৈঠক হতে পারে।