নিজস্ব প্রতিবেদন:  বিধাননগর পুরনিগমের জট কীভাবে কাটানো যায়, তা নিয়ে হাইকোর্টের আইনজীবীদের আলোচনা করতে গেলেন মেয়র সব্যসাচী দত্ত। অনাস্থা মোকাবিলায় কী করা উচিত? তা নিয়ে পরামর্শ নিতেই আইনজীবীদের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



উল্লেখ্য, গত রবিবার যখন সব্যসাচী দত্তের সঙ্গে বিজেপিনেতা মুকুল রায়ের বৈঠক হচ্ছিল, সেখানেও আইনজীবীরা ছিলেন। বিধাননগর  পুরনিগমের জট কাটাতে আইনি বিষয়টি যেভাবে তৃণমূল কংগ্রেস খতিয়ে দেখছে, ঠিক পাশাপাশি সব্যসাচী দত্তও আইনি খুঁটিনাটি জেনে নিচ্ছেন। সেক্ষেত্রে সব্যসাচী দত্ত মনে করলে আগে থেকেই আইনি পদক্ষেপ করতে পারেন। অর্থাত্ জটিলতা কাটাতে তিনি মামলাও করতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে এখনই বিষয়টি সুনিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। আপাতত এদিন আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলার পরই পরবর্তী পদক্ষেপ করবেন বলে জানা গিয়েছে।


আজকের মেনু কী? মাছ ভাত না খিচুড়ি? সব্যসাচীর বাড়িতে মুকুল পৌঁছতেই জল্পনা


বৃহস্পতিবারই দলের বিধায়কদের নিয়ে বৈঠক করেন নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই বৈঠকে লক্ষ্যণীয়ভাবে অনুপস্থিত ছিলেন নিউটাউন রাজারহাটের বিধায়ক সব্যসাচী দত্ত। বরং সেসময় বাড়িতে বিজেপিনেতা মুকুল রায়ের বৈঠক করেন তিনি। সেক্ষেত্রে জটিলতা কাটাতে মুকুল রায়ও সব্যসাচী দত্তকে আইনজীবীদের পরামর্শ নেওয়ার কথা বলতে পারেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।


মুকুল রায়ের সঙ্গে এদিনের বৈঠকের পর রাজনৈতিক মহলে জল্পনা আরও বেড়ে গিয়েছিল, যে এবার বোধহয় বিজেপিতেই যোগ দিচ্ছেন সব্যসাচী দত্ত। কিন্তু বৈঠক থেকে বেরিয়ে মুকুল রায় স্পষ্ট জানিয়ে দেন, বিজেপিতে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে কোনও কথা হয়নি। একই সুর শোনা গিয়েছে সব্যসাচী দত্তের গলাতেও। অর্থাত্ বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বৈঠকে হয়তো বিধাননগর পুরনিগমের জটিলতা কাটাতেই আলোচনা হয়ে থাকতে পারে।