অয়ন ঘোষাল: সাফল্য়ের পথে বাধা হয়নি শারীরিক অসুস্থতা। বরং 'ধারাবাহিক পরিশ্রমে' এবছরের রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্সে সকলকে পিছনে ফেলে দিয়েছেন সাহিল আখতার। ভবিষ্যতে অ্যাস্ট্রো ফিজিক্স নিয়ে গবেষণা করতে চান তিনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ডাক্তারি পড়ার জন্য এখন সর্বভারতীয় প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাস করতে হয়। রাজ্যে শুধুমাত্র ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষা নেয় জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। এবছর জয়েন্ট এন্টান্স হয়েছিল ৩০ এপ্রিল। পরীক্ষার ২৬ দিনের মাথায় ফলাফল প্রকাশিত হল আজ, শুক্রবার। মেধাতালিকায় শীর্ষে   কলকাতার সাহিল আখতার।


ছোটবেলা থেকেই স্নায়ুর অসুখে ভুগছেন সাহিল। সিবিএসই বোর্ডে এবছর দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা দিয়েছিলেন ডিপিএস রুবি পার্কের এই পড়ুয়া। প্রাপ্ত নম্বর ৯৬ শতাংশ। আর জয়েন্ট এন্ট্রাসে ফার্স্ট! সাহিল বললেন, 'আমি জয়েন্ট এন্ট্রাস ও অন্যন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্যই প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। বোর্ডের পরীক্ষার জন্য পরীক্ষার আগে বড়জোড় ১-২ সপ্তাহই পড়াশোনা করেছিলাম। জয়েন্টের যখন প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, তখন দিনে ১২-১৪ ঘণ্টা পড়তাম। জোর করে নয়, সেটা উপভোগও করতাম'।


আরও পড়ুন: Kuntal Ghosh: 'অভিষেকের সঙ্গে ব্যক্তিগত পরিচয় নেই কুন্তল ঘোষের'!


পড়াশোনার বাইরে আর কী ভালো লাগে? সাহিল জানালেন, 'অনেক বছর ধরে আমি কি-বোর্ড বাজাই। স্কুলের অনেক প্রতিযোগিতা অংশ নিয়েছি। পুরস্কারও জিতেছি। পড়াশোনা ফাঁকে দিনে কী-বোর্ড বাজানোর জন্য আধ-১ ঘণ্টা সময়ে বের করতে নিতাম'।



(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)