নিজস্ব প্রতিবেদন: ফের প্রশ্নের  সল্টলেকের নিরাপত্তা।   সরকারি আবাসনেই ঘাটি  বহুরুপী আবাসিকের।  তিন জায়গায় তিন পরিচয়।  অন্ধকারে আবাসন কমিটি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সল্টলেকের ডিবি ব্লকের নিরাপদ কোঅপারেটিভ হাউসিং। এই হাউসিংয়েই ভাড়া নেন বসাক দম্পতি। সমস্যার শুরু হাউসিংয়ের পার্কিংয়ে রাখা গাড়ি নিয়ে। কার লোনের টাকা না মেটানোয় গাড়ি সিজ করতে আসে ব্যাঙ্কের কর্মীরা। তখনই নাম বিভ্রাট। সামনে আসে বসাক বাবুর বহুরূপী পরিচয়। ব্যাঙ্কের খাতায় তার নাম সৌমেন বসাক। হাউসিংয়ে পরিচিত সোমনাথ নামে। আবার আইনজীবীর পাঠানো চিঠিতে তিনি সোম বাবু। বিভ্রান্তি চরমে ওঠে।


আরও পড়ুন: 'কাজ করতে বাধা', বাংলা আকাদেমির সভাপতি পদ ছাড়ার সিদ্ধান্ত শাঁওলি মিত্রের


তাহলে কে এই গাড়ির মালিক? গোটা ঘটনা জানিয়ে বিধাননগর নর্থ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন আবাসিকের বাসিন্দারা।পুলিসের ভূমিকায় ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন আবাসিকরা।


এবার শোনা যাক যাকে ঘিরে এত অভিযোগ, সেই বসাক দম্পতি কী বলছেন? আবাসন কমিটির দিকেই পাল্টা অভিযোগ তুলেছেন অভিযুক্তের স্ত্রী।


আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টা লেটে গন্তব্যে পৌঁছল 'সুপারফাস্ট' রাজধানী!


আর এখানেই উঠছে প্রশ্ন। আবাসনের বাসিন্দাদের প্রশ্ন, তাহলে কোন ভরসায় , বা কোন নিরাপত্তায় তারা আবাসনে থাকবেন? প্রশ্ন উঠছে আবাসনকমিটির দায়িত্ব নিয়েও? একজনকে ভাড়া দেওয়ার আগে তার সচিত্র পরিচয় পত্র কেন দেখে নেওয়া হল না? অন্যান্য প্রামান্য তথ্য আদৌ কী রয়েছে কমিটির কাছে? একইসঙ্গে প্রশ্ন উঠছে পুলিসের ভূমিকা নিয়েও।