নিজস্ব প্রতিবেদন: সিঁথি থানায় পিটিয়ে খুনের অভিযোগে তুলকালাম বাগবাজার। বিজেপির মিছিল ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। প্রৌঢ়র মৃত্যুর প্রতিবাদে মঙ্গলবার সিঁথি থানা ঘেরাও কর্মসূচির কথা ঘোষণা করে বিজেপি। তবে অনুমতি না মেলায় বাগবাজার ঘাটে জমায়েত করেন তাঁরা। পুলিস এসে অবস্থান তুলতে গেলে শুরু হয় বিজেপি-পুলিস খণ্ডযুদ্ধ। ইতিমধ্যেই বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতার করেছে পুলিস। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই ৯৫ জন বিক্ষোভকারীকে ভ্যানে তুলে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, সিঁথিকাণ্ডে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছে। প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন  জানালেন উত্তম বণিক নামে এক ব্যক্তি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: সিঁথি কাণ্ডে পুলিসের সাফাই শুনতে নারাজ মৃতের পরিবার, FIR দায়ের ৪ পুলিসের বিরুদ্ধে


ঘটনার সূত্রপাত, গতকাল সকাল এগারোটা নাগাদ। চুরির অভিযোগ সিঁথি থানায় নিয়ে আসা হয় কাগজকুড়ানি আশুরা বিবি ও বাহান্ন বছরের রাজকুমার সাউকে। রাজকুমারের পরিবারের অভিযোগ, থানায় মারধর করা হয় তাঁকে।সন্ধে ছটা নাগাদ বাড়িতে রাজকুমারের মৃত্যুর খবর দেওয়া হয়। এরপরেই দফায় দফায় থানার সামনে উত্তেজনা ছড়ায়।


ব্যক্তির অস্বাভাবিক মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার বাঁধে। সিঁথি থানার সামনেই তৃণমূল ও বিজেপির মধ্যে তুলকালাম শুরু হয়ে যায়। ভাঙচুর করা হয় গাড়িও। বিজেপির অভিযোগ, লাঠি রড দিয়ে বিজেপি নেতা ও কর্মীদের মারধর করা হয়েছে। রাতেই বিজেপির আক্রান্তরা মেডিক্যাল কলেজে চিকিত্সার জন্য যান। তৃণমূলের তরফ থেকে অভিযোগ উড়িয়ে পাল্টা বিজেপির বিরুদ্ধে মারধরের দাবি করা হয়েছে। কিন্তু এতে তৃণমূল ও বিজেপি কীভাবে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।