ওয়েব ডেস্ক: একদিন, দুদিন নয়। এক মাসের বেশি সময় ধরে স্পিরিটের আকাল কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে! ফার্স্ট এইড থেকে অস্ত্রোপচার, প্রতি ক্ষেত্রেই ধাক্কা খাচ্ছে পরিষেবা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

স্বাস্থ্য দফতরের হঠকারী সিদ্ধান্তের খেসারত দিতে হচ্ছে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালকে। সরকারি হাসপাতালে স্পিরিট সরবরাহের জন্য অন্ধ্রপ্রদেশের একটি সংস্থার সঙ্গে মৌখিক চুক্তি হয় স্বাস্থ্য দফতরের। লিখিত চুক্তির আগেই অন্ধ্রের ওই সংস্থার নাম স্বাস্থ্য দফতরের ওয়েবসাইটে নথিভুক্ত হয়ে যায়।  তারপরই বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল ওই সংস্থাকে স্পিরিটের বরাত দিতে থাকে। যে ডিস্ট্রিবিউটর মারফত ওই সংস্থা স্পিরিট সরবরাহ করে , সেটি হুগলির হিন্দমোটর এলাকার। সরকারি হাসপাতালের তরফে ইথানল স্পিরিট চেয়ে চিঠি ওই ডিস্ট্রিবিউটরের দফতরেও পৌছয়।  তারপরই আবগারি দফতরের কর্তারা ডিস্ট্রিবিউটর সংস্থার অফিসে হানা দেন।


স্পিরিটের ব্যবসা করতে হলে আবগারি দফতরের লাইসেন্স থাকা বাধ্যতামূলক, যা অন্ধ্রপ্রদেশের ওই সংস্থা বা তার ডিস্ট্রিবিউটর, কারোরই নেই। অন্ধ্রের সংস্থা ও তার ডিস্ট্রিবিউটর স্বাস্থ্য দফতর ও মেডিক্যাল কলেজকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, তারা স্পিরিট সরবরাহ করতে পারবে না। তাদের নাম যেন স্বাস্থ্য দফতরের তালিকা থেকে মুছে ফেলা হয়।  এখন প্রশ্ন উঠছে, শুধুমাত্র মৌখিক চুক্তির ভিত্তিতে কেন সংস্থার নাম ওয়েবসাইটে নথিভুক্ত করল স্বাস্থ্য দফতর?