নিজস্ব প্রতিবেদন:  রাজ্যে উচ্চমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষক পদে আইন মেনে কতজনকে নিয়োগ করা যায় তা খতিয়ে দেখছে কমিশন। জানালেন স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বললেন, 'মুখ্যমন্ত্রী সবার প্রতি সহানুভূতিশীল। আমরা কমিশনকে বলেছি, আইনি প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা বজায় রেখে যতটা করা সম্ভব, সেটা করতে হবে'।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১৮৭ দিন। সল্টলেকে সেন্ট্রাল পার্কের কাছে অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে শিক্ষক পদপ্রার্থীরা। খোদ শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর বাড়ির সামনে গিয়েও বিক্ষোভ দেখিয়েছেন তাঁরা। সোমবার দুপুরে SSC চাকরিপ্রার্থীদের আর আন্দোলনে বসতে দেয়নি পুলিস। গ্রেফতার করা হয় ৫২ জনকে। পরে অবশ্য় ছাড়া পান সকলেই। বিক্ষোভকারীদের  অভিযোগ, ২০১৬ সালে নিয়োগের যে পরীক্ষা হয়েছিল, সেই পরীক্ষা ভিত্তিতে নিয়োগ হয়নি। মেধাতালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও চাকরি পাননি অনেকেই। কারও কারও আবার প্রাপ্ত নম্বরেও গরমিল রয়েছে। 


আরও পড়ুন: কলকাতায় নাবালিকাকে 'লাগাতার ধর্ষণ', গ্রেফতার অভিযুক্ত


SSC-র চেয়ারম্যান ও সচিবের সঙ্গে বৈঠকে বসেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। ছিলেন জ্যে স্কুলশিক্ষা ও উচ্চশিক্ষা দফতরে প্রধান সচিবও। বৈঠকে চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন ও নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে শেষে স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান জানান, বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে। আইন মেনে কতজন শেষপর্যন্ত নিয়োগ করা সম্ভব, সেটাও দেখা হবে।