ওয়েব ডেস্ক: আজ স্বাধীনতা দিবস। আর এই ১৫ আগস্ট আমাদের স্বাধীনতা দিবসের আগেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য। সালটা ছিল, ১৯২৬। কী আশ্চর্য তিনি চলে গেলেন মাত্র ২০ বছর বয়সে। সালটা ছিল ওই ১৯৪৭-ই! আসল স্বাধীনতা বোধহয় তিনিই পেয়েছিলেন। মাত্র ২০ বছরের জীবনে একটা মানুষ এত সৃষ্টি করে গিয়েছেন। এত কল্পনার লাইন শুনিয়ে গিয়েছেন, যদি বেশিদিন বাঁচতেন, তাহলে শেষপর্যন্ত কী কী করতেন, এটাও কল্পনার বাইরে আমাদের মতো সাধারণের জন্য। আজ কবির জন্মদিনে তাঁর সম্পর্কে পাঁচটি কথা। যেগুলো আপনারা হয়তো সকলেই জানেন। তবু, এমন মানুষের কথা আজকের দিনে আবারও শুনতে খানিকটা গর্বই লাগবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১) কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য জন্মেছিলেন কলকাতারই কালীঘাটে।


২) এরপর তিনি থাকতে শুরু করেন বাগবাজারে। সেখানকার কমলা বিদ্যমন্দিরেই স্কুলশিক্ষার শুরু তাঁর।


৩) তাঁর লেখা প্রথম ছোট গল্প প্রকাশিত হয়েছিল সঞ্চয় বলে স্কুল ম্যাগাজিনে।


৪) এরপর তিনি বেলেঘাটা দেশবন্ধু হাইস্কুলে পড়াশোনা শুরু করেন। ১৯৪৪ সালে তিনি কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়ায় যোগদান করেন।


৫) কবি বেঁচে থাকাকালীন অতটা জনপ্রিয় হননি। কিন্তু তিনি মারা যেতেই তাঁর লেখা কবিতা জনপ্রিয় হয়ে ওঠে সমাজের সব স্তরের মানুষের কাছেই।


আজ অন্তত তাঁর রানার গানটি আর একবার শুনুন..সুকান্ত, সলিল আর হেমন্ত এই তিন বাঙালি এক জায়গায় হলে যে সৃষ্টি তৈরি হতো, তা বাঙালির মনে চিরকালের জন্যই গেঁথে যেত।


আরও পড়ুন যে তেরঙ্গাকে পতপত করে উড়তে দেখে গর্বিত হন, জানেন ওটার নকশা করেছিলেন কে?