নিজস্ব প্রতিবেদন: শহর কলকাতা থেকে উদ্ধার বাঘ ও হাতির দাঁত। সূত্রের খবর, পার্ক সার্কাস থেকে উদ্ধার হয়েছে ১২ কেজি হাতির দাঁত ও ৫ টি বাঘের দাঁত। আনুমানিক দেড় কোটি টাকার বাজার মূল্যের দাঁতগুলি আন্তর্জাতিক চোরাপাচারের জন্য আনা হয়েছিল বলে অনুমান। আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবসের পরই ডিআরআই-এর এই পাকড়াও তাত্পর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার ব্যাঘ্র দিবসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দাবি করেন, ভারতে বাঘের সংখ্যা বাড়ছে। বিগত ৫ বছরে দ্বিগুণ হয়ে এদেশে বাঘের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩,০০০। ২০১৮-এর ‘অল ইন্ডিয়া টাইগার এস্টিমেশন রিপোর্ট’ তুলে ধরে ভারতকেই বাঘেদের সবচেয়ে নিরাপদ-আবাসস্থল বলে দাবি করেন মোদী। ন্যাশনাল টাইগার কনজার্ভেশন অথরিটির তথ্য অনুযায়ী, ধীরে ধীরে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা বাড়ছে। প্রতি ৫ বছর অন্তর সুন্দরবনে বাঘসুমারি করা হয়। এই বাঘসুমারি অনুযায়ী, সুন্দরবনে আনুমানিক ৭৬টি বাঘ রয়েছে।



বাঘের সংখ্যা চার বছর আগেই দ্বিগুণ হয়েছে, এমন সময়ে বাঘের দাঁত উদ্ধার হওয়ায় কিছুটা অস্বস্তির বলে মনে করছেন অনেকে। ভারত থেকে বাংলাদেশ, নেপাল, মায়ানমারে এই চক্রের মাধ্যমে পশু দেহাংশ পাচার হচ্ছিল বলে খবর। গত রবিবার শিয়ালদহ থেকে প্রায় সাড়ে ৪ কেজির দুটি হাতির দাঁত-সহ পাকড়াও করা হয় মুসলিমা বেগম নামে এক পাচারকারীকে। মুসলিমার স্বামী হাবিবুল্লাকে পাকড়াও করা হয়েছে। উদ্ধার হয়েছে বাঘের দাঁত ও হাতির দাঁত। সূত্রের খবর, পার্ক সার্কাস থেকে ডিআরআই হাতির দাঁতের অলঙ্কার-সহ আদিল হোসেন নামেও একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 


আরও পড়ুন- 'মোদী খুদা কা নুর, ভারত কা কোহিনুর', প্রধানমন্ত্রী কথা রাখায় উচ্ছ্বসিত মুসলিম মহিলারা