ওয়েব ডেস্ক: নিউটাউনে সিন্ডিকেট ঘিরে ফের প্রকাশ্যে তৃণমূলের সাংসদ-বিধায়ক অনুগামীদের গোষ্ঠীকোন্দল। ভোটের ফল বেরোনোর পর থেকে কাকলি ঘোষ দস্তিদার অনুগামীদের অফিস ও দোকান দখলের অভিযোগ উঠল সব্যসাচী অনুগামীদের বিরুদ্ধে। খোলা হল সাংসদের হোর্ডিং।  গোষ্ঠীকোন্দলের কথা অবশ্য অস্বীকার করেছেন  সাংসদ। সাংসদ বনাম বিধায়ক। শাসকদলের এই সমীকরণে গত কয়েকমাসে বেশ কয়েকবার অশান্ত হয়েছে রাজারহাট-নিউটাউন। সিন্ডিকেট  দখলদারি ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষে


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জড়িয়েছে দুপক্ষ।ভোটের ফল বেরোনোর পর  ফের উত্তপ্ত নিউটাউন। নিশানায় নবনির্বাচিত বিধায়ক সব্যসাচী দত্তের অনুগামীরা। অভিযোগ, জ্যাংড়া-হাতিয়ারা ২নং গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য


দিলীপ ঘোষের অফিস ও দোকান ভাঙচুর করা হয়।  কাকলি ঘোষ দস্তিদারের হোর্ডিংয়ের ওপরই সব্যসাচীর হোর্ডিং লাগানো হয় বলে অভিযোগ ভাঙচুরের খবর পেয়েই এলাকায় পৌছন সাংসদ কাকলি ঘোষদস্তিদার। আক্রান্ত দিলীপ ঘোষের অফিসও ঘুরে দেখেন তিনি।  ঘটনার পিছনে গোষ্ঠীকোন্দলের কথা মানতে চাননি সাংসদ। তাঁর পাল্টা অভিযোগ, সিপিএমের দিকে। যদিও, গোষ্ঠীকোন্দলের কথা বলছেন কাকলি অনুগামী বলে পরিচিত হাজি বাচ্চু। গোটা ঘটনা নিয়ে মুখ খুলতে চাননি সব্যসাচী অনুগামীরা।