নিজস্ব প্রতিবেদন: কেন দিদি আপনাদের গর্ব? টুইটারে #আমারগর্বমমতা প্রচার করতে শুরু করেছে তৃণমূল। আমার গর্ব মমতা নামে খোলা হয়েছে আলাদা অ্যাকাউন্ট। এর পিছনেও রয়েছে ভোটগুরু প্রশান্ত কিশোরের মস্তিষ্ক। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তৃণমূল আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সমার্থক। তৃণমূলের সভায় এখনও 'ক্রাউডপুলার' দলনেত্রী। তাঁর এক ডাকেই বাংলার সব প্রান্ত ছুটে আসেন কর্মী-সমর্থকরা। শুধু আজ নয়, নয়ের দশকে যুব কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একার দমে ভরাতে পারতেন ব্রিগেড। তাঁকে দেখে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে এসেছেন হাজার হাজার নেতা-কর্মী। মমতার সেই ব্র্যান্ডকে ঘষামাজা করে ২০২১ সালের রণনীতি তৈরি করছেন প্রশান্ত কিশোর। তার ইঙ্গিত মিলেছিল 'দিদিকে বলো' কর্মসূচির ঘোষণাতেই। সেদিন এক সাংবাদিক বৈঠক করে বদলে যাওয়া তৃণমূলের সূচনা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার এল 'আমার গর্ব মমতা'।এর আগে ২০১৪ সালেও দলকে ছাপিয়ে নেতাকে মুখ করে তুলেছিলেন প্রশান্ত। সেবার গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীই ছিলেন বিজেপির মুখ, প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী। বিজেপির স্লোগান ছিল, 'আবকি বার মোদী সরকার'। সেই ছকই এবার বাংলায় নামিয়ে ফেলেছেন প্রশান্ত কিশোর।                 


তৃণমূলের তরফে টুইটে বলা হয়েছে, 'দিদি আমাদের জন্য লড়েছেন, আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, আমাদের জন্য নিরলস পরিশ্রম করছেন। বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের গর্ব আমাদের দিদি। #আমারগর্বমমতা'। কমেন্ট করে জানান কেন আপনি দিদিকে নিয়ে গর্বিত। 



ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব যেখানে ইচ্ছে নিজের মতামত জানাতে পারবেন আপনি। শুধু তাই নয়, 'দিদিকে বলো' কর্মসূচি কেমন লেগেছে, তা ভিডিয়ো করে বলুন, আর জিতে নিন পুরস্কার। ৬৩০৯৯৫৭৬১০ হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে পাঠাতে হবে ভিডিয়ো। সেরা ৩টি ভিডিয়ো পাবে আকর্ষণীয় পুরস্কার।


আরও পড়ুন- ভারতে কামড়ে মশা ওপার বাংলায় চলে গেল, ওপারে কামড়ে এপারে এল, ডেঙ্গি নিয়ে মমতা