নিজস্ব প্রতিবেদন:  আজই সামনে আসছে তৃণমূলের নির্বাচনী ইশতেহার। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 




একটি ভাগে থাকছে তৃণমূলের সাত- আট বছরের শাসনকালে রাজ্যের উন্নয়নের খতিয়ান। থাকতে পারে বিভিন্ন প্রকল্পের উল্লেখ। সেই সমস্ত সফল প্রকল্পের জাতীয় স্তরে নিয়ে যাওয়ার ওপর জোর দেওয়া হতে পারে। 
ইশতেহারে উল্লেখ থাকতে পারে, বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের কথা, যা বাস্তবায়িত করেছে তৃণমূল সরকার। এছাড়াও বিশেষ ভাবে জোর দেওয়া হতে পারে কৃষি, রোজগার, শিশু ও নারী কল্যাণ, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং প্রতিরক্ষায়। বাড়তি জোর দেওয়া হতে পারে ধর্মনিরপেক্ষতায়।


কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বুকে গুলি করার নিদান, বিজেপি প্রার্থী সায়ন্তনের বিরুদ্ধে কমিশনে তৃণমূল


যার মধ্যে থাকতে পারে কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, সবুজশ্রীর মত একাধিক প্রকল্পের কথা। পাশাপাশি কৃষি, শিল্প পরিকাঠামো, শিক্ষা ক্ষেত্রে বাংলা কীভাবে এগিয়েছে, সেই তথ্যই তুলে ধরা হতে পারে ইশতেহারে।


২০১৯-এ কেন্দ্রে সরকার বদল হলে এবং সেই সরকারে তৃণমূল কংগ্রেস যোগ দিলে, বাংলার বিভিন্ন সফল প্রকল্পগুলি সর্বভারতীয় স্তরে কীভাবে কার্যকর করা যেতে পারে, তাও লেখা থাকতে পারে দলীয় ইশতেহারে।


বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন তৃণমূলের ১০০ জন বিধায়ক: অর্জুন সিং
 সূত্রের খবর, সব মানুষের কাছে পৌছে দেওয়ার জন্য বাংলা, হিন্দি, ইংরেজির পাশাপাশি এবছর সাঁওতালি, অসমিয়া, উর্দু এবং নেপালির মত একাধিক ভাষায় প্রকাশ করা হতে পারে ইশতেহার।