চব্বিশ ঘণ্টার খবরের জের। স্বাস্থ্যমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের হস্তক্ষেপে এগারো মাসের নীলাংশুকে শেষপর্যন্ত ভর্তি নিল SSKM। তবে, এখনই অস্ত্রোপচারের পথে ঝুঁকি নিতে চাইছেন না চিকিত্সকরা। ওষুধের মাধ্যমে নীলাংশুর শারীরিক অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল করার পরই নিউরো বিভাগে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে তার অস্ত্রোপচার করা যেতে পারে বলে মত চিকিত্সকদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত ৩০ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি। পাঁচদিনের লড়াই শেষে বাঙ্গুর ইন্সটিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেসে ঠাঁই হল এগারো মাসের ছোট্ট নীলাংশুর। খড়দায় মামার বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে দিদার কোল থেকে পড়ে গিয়েছিল ছোট্ট শিশুটি। মাথায় গুরুতর আঘাত থেকে শুরু হয়েছিল অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ। অত্যন্ত সংকটজনক নীলাংশুকে ফিরিয়ে দিয়েছিল চারটি সরকারি হাসপাতাল। চিত্তরঞ্জন শিশুসদন ভর্তি নিলেও, পরিকাঠামোর অভাবে শুরু হয়নি চিকিত্সা। সরকারি হাসপাতালের দোরে দোরে ঘুরছিলেন নীলাংশুর অসহায় বাবা মা।


চব্বিশ ঘণ্টায় ছোট্ট নীলাংশুর কথা সম্প্রচারের পরই টনক নড়ে স্বাস্থ্য দফতরের। রাতেই মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের হস্তক্ষেপে SSKM হাসপাতালে ভর্তি করে নেওয়া হয় নীলাংশুকে। কিন্তু, নীলাংশুর শারীরিক অবস্থা এতটাই জটিল যে এখনই অস্ত্রোপচারের পথে হাঁটতে চাইছেন না চিকিত্সকরা।