ওয়েব ডেস্ক : আয়া থেকে আয় বন্ধ হোক, কেই বা চায়! কলকাতা মেডিক্যালে কান পাতলেই শোনা যায়, দু'জনের কথা। একজন প্রাক্তন কাউন্সিলর, আরেকজন হাসপাতালের কর্মী ফেডারেশনের শীর্ষ পদে রয়েছেন। মেডিক্যালে আয়াদের পরিচালনার মূলে রয়েছেন এই দু'জনই। হাসপাতলে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ মানেই, ওই দুই 'প্রভাবশালী' নেতার পাঠানো লোক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- বেআইনি 'আয়ারাজ' থেকে 'ইউনিয়নের দাদা'দের মাসিক আয় ১ লাখ!


শিশু চুরি কাণ্ডের পরও সরকারি হাসপাতালগুলিতে আয়া রাজ চলছেই।বিভিন্ন হাসপাতালের ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে আয়াদেরই দাপট। তাঁরাই শেষ কথা। মেডিক্যালে শিশুচুরি কাণ্ডের পরই, বুধবার গভর্নিং বডির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, কোনও স্পেশাল অ্যাটেনডেন্ট বা আয়াকে আর ঢুকতে দেওয়া হবে না। তবে তাতে কি, আয়া রাজ চলছেই। সবটাই বেআইনি। তবু সেটাই সত্যি।  আয়া না থাকলে ইউনিয়ন ও নেতাদের কী ক্ষতি? এক্ষেত্রে বড় হয়ে উঠছে এ প্রশ্নটাই।