নিজস্ব প্রতিবেদন: এলাকাতেই রয়েছে পৌরসভার তৈরি বিশাল ভূগর্ভস্থ জলাধার। অথচ জানেই না দমকল বা বর্তমান পুর আধিকারিকরা। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সেই জলাধারেরও করুণ দশা। সব মিলিয়ে উপায় থাকলেও বাগরি মার্কেটের আগুনে কাজে এল না পরিকাঠামো। তিন দিন ধরে ঘিঞ্জি বড়বাজারে জ্বলছে আগুন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলবার সকালে বাগরি মার্কেটের পিছনে আর্মেনিয়ান স্ট্রিটে খোঁজ মিলেছে এরকমই একটি জলাধারের। ম্যানহোল দিয়ে ঢাকা জলাধারটিকে দেখলে আপাতভাবে চেনার উপায় নেই। স্থানীয়রাই জানালেন সেই ম্যানহোলের নীচে রয়েছে ভূগর্ভস্থ জলাধারের মুখ। ঢাকনা সরাতেই বেরিয়ে পড়ল বিশাল জলাধার। তাতে রয়েছে গঙ্গার জল ভরার ব্যবস্থাও। 


খুব গরিব পশ্চিমবঙ্গের বিধায়করা, বলছে রিপোর্ট


জানা গিয়েছে, ঘিঞ্জি বড়বাজারে অগ্নিনির্বাপনের ব্যবস্থা করতে ১৯৮৫ সালে এই ব্যবস্থা করেছিল কলকাতা পুরসভা। তখন শহরের মেয়র ছিলেন কমল বসু। স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, বড়বাজার এলাকার অধিকাংশ বাড়িই বহু পুরনো। ফলে তার ওপরে জলাধার করা সম্ভব নয়। বাড়ির নীচেও জলাধার করলে দুর্বল হয়ে পড়তে পারে ভিত। ফলে কলকাতা পুরসভার ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে রাস্তার নীচে ভূগর্ভস্থ জলাধার তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় পুরসভা। বেশ কয়েকটি এরকম জলাধার রয়েছে এই এলাকায়। তবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বেহাল দশা জলাধারগুলির।