নিজস্ব প্রতিবেদন : পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্যের পাশে দাঁড়াতে গিয়ে ফের বিতর্কে উপাচার্য পরিষদ। বৈঠক শেষে পরিষদ জানাল, দেবকুমার মুখোপাধ্যায়কে রাজ্যপালের শোকজ করার সিদ্ধান্ত অনুচিত। তবে, কী মিথ্যে বলছেন রাজ্যপাল? প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে সাংবাদিক বৈঠক ছেড়েছেন পরিষদের সদস্য ৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কোচবিহারের পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ঘিরে উপাচার্য-আচার্য সংঘাতের জল গড়িয়েছে বহুদূর। আমন্ত্রণ না জানানোয় উপাচার্য দেবকুমার মুখোপাধ্যায়কে শোকজন করেছেন রাজ্যপাল। এবার তাতে নয়া টুইস্ট। দেবকুমার মুখোপাধ্যায়ের পাশে দাঁড়াতে সোমবার বৈঠকে বসে উপাচার্য কাউন্সিল। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি, সহ সভাপতি, সচিব সহ রাজ্যের ৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা। বৈঠক শেষে ডাকা সাংবাদিক সম্মেলনে কাউন্সিল জানায়, পঞ্চানন বর্মার উপাচার্যকে শোকজের সিদ্ধান্ত অনুচিত। উপাচার্য দেবকুমার মুখোপাধ্যায়ের পাশেই দাঁড়ায় উপাচার্য পরিষদ। ক্লিনচিট দেয় পঞ্চানন বর্মার উপাচার্যকে।


আরও পড়ুন, রাস্তায় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলেই সাহায্য, নির্দেশ পরিবহনমন্ত্রীর


এতো গেল বিবৃতি। কিন্তু, কাউন্সিলের ভূমিকা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। সাংবাদিক বৈঠক ডাকা হলেও তাঁরা কোনও প্রশ্নের উত্তর দেবেন না শুরুতেই জানিয়ে দেন কাউন্সিলের সদস্যরা। কিন্তু, তাতে চিঁড়ে ভেজেনি। কিছু প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে শুরু করে। প্রশ্ন এক, উপাচার্য পরিষদ কি মনে করে, সত্যি দেবকুমার মুখোপাধ্যায় রাজ্যপালকে সমাবর্তনে আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দেন? প্রশ্ন দুই, রাজ্যপালের দাবি তিনি আমন্ত্রণ পাননি। তবে, কি মিথ্যে বলছেন ধনকড়? প্রশ্ন তিন, নিয়ম অনুযায়ী উপাচার্য রাজ্যপালকে আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দিলে তা আগে পাঠাতে হবে শিক্ষা দফতরে। তবে কী শিক্ষা দফতর থেকেই চিঠি লোপাট হয়ে গেল? প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। উত্তর কে দেবে, অজ্ঞাত।