ওয়েব ডেস্ক: নেতা হওয়ার বড় সাধ ছিল তাঁর। সেইমতো ভোটেও দাঁড়িয়েছিলেন দুবার। কিন্তু জেতা আর হয়ে ওঠেনি। তারপর থেকে রাজনীতির জনসেবা ছেড়ে জনতার উদরপূর্তিতেই মন দিয়েছেন শ্যামবাজারের ভবানীবাবু। কিন্তু ভোট আসতেই আবার মন উসখুশ...।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মদন মিত্রের প্রিয় পাবদাই হোক, কী সোমেন মিত্রের অল টাইম ফেভারিট চিতল, সবই তাঁর প্রিয়ার সাপ্লাই। প্রিয়া হল ভবানীবাবুর হোটেল। আদি অকৃত্রিম শ্যামবাজারে বাঙালির মাছ-ভাতের প্রিয় ঠিকানা।


হোটেল মালিক ভবানীবাবু হাবভাবে পাক্কা রাজনীতিক। ধোপদুরস্ত সাদা পাজামা-পাঞ্জাবি। হাতে অনেক আংটি। নেতার বেশে প্রতিদিন সকালে নিজে হাতে মাছ বাজার ,তারপর বসেন হোটেলে। এটাও তো এক ধরনের জনসেবা।


সোমেন মিত্রকে গুরু মানেন। ফরওয়ার্ড ব্লক প্রার্থী হিসেবে নিজেও ভোটে লড়েছেন দুবার। যদিও দুবারই হেরে গেছেন। তারপর রাজনীতির জনসেবা ছেড়ে আপাতত লোকের পেট ভরানোর সেবাতেই মন দিয়েছেন।


তবু ভোট এলেই সুপ্ত ইচ্ছেটা চাগাড় দিয়ে ওঠে। নির্বাচনের মধ্যেই পয়লা বৈশাখ পড়েছে এবার। তাঁর প্রিয়াতে মাছ ভাতের নানা পদ তো আছেই। আর আছে ভবানীবাবুর নববর্ষের বাসনা ,দিদির হয়ে জোড়াফুলে ভোটে লড়বেন । তার আগে আপাতত তিনি... মানুষের পাশে, মানুষের পাতে।