নিজস্ব প্রতিবেদন: পুলিসের হাত থেকে পালাতে গিয়ে বহুতল থেকে ঝাঁপ যুবকের। পালানো হল না। নীচে পড়ে মৃত্যু হল ওই যুবকের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-জ্বর নেই, জেনারেল আইসোলেশন কেবিনে দেওয়া হচ্ছে দিলীপ ঘোষকে  


তদন্তে ওই যুবকের পরিচয় সামনে আসার পাশাপাশি বেরিয়ে এল আরও অনেক কিছুই। চিত্পুরের ওই আবাসনের চারতলার যে ফ্ল্যাটে ওই যুবক ছিল সেই ফ্ল্যাটের মালিক মালদার এক তৃণমূল নেত্রী।


শনিবার গভীর রাতে ওই ফ্ল্যাট থেকে গোলমালের শব্দ শুনে আবাসনের নিরাপত্তারক্ষীরা পুলিসে খবর দেন। ফ্ল্য়াটে সে সময় ছিলেন তিনজন। তারা নিজেদের মধ্যে মারামারি করে তার রক্তাক্ত হন বলে জানিয়েছেন আবাসনের সেক্রেটারি।


আরও পড়ুন-নতুন কোনও সমস্যা নেই, সৌমিত্র-ভক্তদের মন ভাল করা খবর দিলেন চিকিত্সকরা


তদন্তে নেমে পুলিস জানতে পেরেছে চারতলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে যে তরুণের মৃত্যু হয়েছে তার নাম আব্দুল হোসেন। সে হুগলির একজন দাগী আসামী। চাঁপদানি, কামারহাটিতে তার নামে একাধিক অভিযোগ রয়েছে।


শনিবার ওই ফ্ল্যাটে ছিল আবুল, ফ্ল্য়াটের রাঁধুনি, একজন ড্রাইভার। এদিন দুপুরে ২ তরুণীকে ফ্ল্যাটে আনা হয়। এরপর কোনও কারণে নিজেদের মধ্যে গন্ডগোলে হয়ে মারামারি লেগে যায়। ঘরের জানালার কাচ ভাঙা, মেঝেতে মদের বোতল ভাঙা অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। পুলিস এলে প্রায় ফুট চল্লিশ ওপর থেকে নীচে ঝাঁপ দেয় আব্দুল।