নিজস্ব প্রতিবেদন : ভোটে বেআইনি অর্থ ব্যবহারের অভিযোগ। আর তা নিয়েই এবার কড়া পদক্ষেপ করল কমিশন। কখনও কোনওভাবেই ভোটে বেআইনি অর্থ ব্যাবহার বরদাস্ত করা হবে না। এদিন কড়া নির্দেশ দিলেন কমিশনের আয়-ব্যয় সংক্রান্ত বিশেষ পর্যবেক্ষক বি. মুরলীকুমার। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শনিবার রাজ্যের সব জেলার জেলাশাসকদের সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্স করেন বি. মুরলীকুমার। সেই ভিডিয়ো কনফারেন্সেই জেলাশাসকদের উদ্দেশে কড়া বার্তা দেন কমিশনের আয়-ব্যয় সংক্রান্ত বিশেষ পর্যবেক্ষক বি. মুরলীকুমার। জেলাশাসকদের মুরলীকুমার বলেন, বেআইনি অর্থের যোগান ও লেনদেন যে কোনও মূল্যে রুখতে হবে। আর তা রোখার জন্য আরও জোরদার করতে হবে নাকা চেকিং। ফ্লাইং স্কোয়াডের সংখ্যা বাড়াতে হবে। গত বিধানসভা নির্বাচনের থেকে এই বিধানসভা নির্বাচনে ইতিমধ্যেই অনেক বেশি পরিমাণে বেআইনি অর্থ বাজেয়াপ্ত হয়েছে বলেও ভিডিয়ো কনফারেন্সে জানান মুরলীকুমার। 


প্রসঙ্গত, কমিশন সূত্রে খবর, গত বিধানসভা নির্বাচনে ২০১৬ সালে বেআইনি অর্থ বাজেয়াপ্তের পরিমাণ ছিল ২০.১২ কোটি টাকা। এবার ইতিমধ্যেই বাজেয়াপ্ত অর্থের সংখ্যা তার প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। এবার নির্বাচনে এখনও পর্যন্ত সবে দু' দফার ভোট মিটেছে। বাকি রয়েছে এখনও ৪ দফা ভোট। এদিকে এখনই বাজেয়াপ্ত বেআইনি অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪০ কোটি ছুঁই ছুঁই। বাজেয়াপ্ত হয়েছে ৩৯.০৩ কোটি টাকা। যা নিয়ে রীতিমত উদ্বিগ্ন কমিশন। বাংলার ভোটে বেআইনি অর্থ ব্যবহারে রাশ টানতে কড়া কমিশন।


আরও পড়ুন, মর্মান্তিক! লাইনে কাজ করার সময় খড়গপুরের কাছে ৩ রেলকর্মীকে পিষে দিল ফলকনুমা এক্সপ্রেস


ভোট আসে, ভোট যায়; কিন্তু হাল ফেরে না বেহাল সেতুর