নিজস্ব প্রতিবেদন: ভবানীপুর উপনির্বাচনের আগে জনসংযোগ করতে কয়েকদিন আগেই খদিরপুরের ষোল আনা মসজিদে দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। বুধবার মুখ্যমন্ত্রী গিয়ে হাজির হলেন ভবানীপুর গুরুদ্বারে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুখ্যমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষ্যে গুরুদ্বারে এসে হাজির হন এলাকার মানুষজন। গুরুদ্বার কমিটির তরফে মমতাকে ফুল ও উত্তরীয় দিয়ে স্বাগত জানানো হয়। ভবানীপুর তাঁর হোম গ্রাউন্ড হলেও প্রচারে কোনও খামতি রাখতে চাইছেন না মমতা। নন্দীগ্রামে প্রচারের খামতি শুধরে এবার ওয়ার্ড ভিত্তিক প্রচারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তৃণমূল নেতাদের। সঙ্গে রয়েছেন খোদ মমতা। তিনিও ছোট ছোট সভা করে প্রচার করে চলেছেন।


আরও পড়ুন-Online Food: অনলাইনে খাবার অর্ডারে গুনতে হবে বেশি টাকা! বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের



গুরুদ্বারে শিখ সম্প্রদায়ের মানুষদের জমায়েতে মমতা বলেন, শুভকামনা জানাতে এসেছি। পেতেও এসেছি। আগেও অনেকবার এখানে এসেছি। গুরু নানকজির অনুষ্টানেও গিয়েছি। পঞ্জাবের সঙ্গে বাংলার সম্পর্কে বহু দিনের। সেই স্বাধীনতার সময় থেকে বাংলার সঙ্গে বাংলার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ। কবিগুরু যখন জাতীয় সঙ্গীত লিখেছিলেন তা শুরুই করেছিলেন পঞ্জাব দিয়ে। আন্দামানে গিয়ে দেখিছে, যত মানুষ দেশের জন্য বলিদান দিয়েছেন তাদের মধ্যে পঞ্জাব ও বাংলার মানুষের সংখ্য়া বেশি। কুড়ি বছর আগে পঞ্জাবের বিভিন্ন জেলা সফর করেছি। ওখানকার মানুষদের উষ্ণ অভ্যর্থনা পেয়েছি।


আরও পড়ুন-Duare Ration:  আদালতে স্বস্তি রাজ্যের, প্রকল্পে স্থগিতাদেশের আর্জি খারিজ হাইকোর্টের


এদিন মমতার বক্তব্যের মধ্যে উঠে এল দিল্লিকে কৃষক আন্দালেনের প্রসঙ্গ। মমতা বলেন, দিল্লিতে কৃষক আন্দোলনের সমর্থেন মোবাইলে আমি ভাষণ দিয়েছি। কৃষক নেতাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আগেও আমার সমর্থন ছিল। এখনও আছে। আমি একটি টিমও পাঠিয়েছিলাম। আপনাদের যে সাহায্য লাগবে তা করব। আপনারা শুধু বলুন। এখানে এলে মন শান্ত হয়ে যায়। এখানকার হালুয়া খুব পছন্দ।


 (Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)