ওয়েব ডেস্ক : কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলির ডাকে সাধারণ ধর্মঘট। ১৪ দফা দাবি। দেশজুড়ে আন্দোলন। এরাজ্যে বনধ সফল করতে কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছে বামেরা। শুক্রবার পথে মেনে বনধ সফল করবেন কর্মীরা। সকাল থেকে রাস্তায় থাকবেন সূর্যকান্ত মিশ্র, বিমান বসু,সুজন চক্রবর্তীরা। একথা জানিয়েছেন সিটু নেতা শ্যামল চক্রবর্তী। অন্যদিকে, বনধ ব্যর্থ করতে কোমর বেঁধে মাঠে নামছে প্রশাসনও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তৃণমূলের প্রতিষ্ঠা দিবসের মঞ্চ থেকেই বনধ বরদাস্ত করা হবে না বলে হঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার  নবান্নে আরও একবার শোনা গেল সেই হুঁশিয়ারি। কড়া হাতে বনধ মোকাবিলায় নামছে পুলিস-প্রশাসন।


* শুক্রবার শহরজুড়ে ৩০০০ পুলিস কর্মী  মোতায়েন থাকছে।


* রাত থেকে শহরের মোট ৩৫৭টি জায়গায় থাকবে পুলিস পিকেট।


* প্রতিটি বাস ডিপো, মেট্রো স্টেশন, ফেরিঘাটে পুলিস পিকেট থাকবে।


* শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় কড়া পুলিসি প্রহরার ব্যবস্থা থাকছে।


* প্রতিটি থানায় রিজার্ভ ফোর্স মোতায়েন থাকবে।


* এখানেই শেষ নয়, বনধ মোকাবিলায় নয়া আইন আনতে চায় রাজ্য সরকার। ধর্মঘটের সময় কোনও ভাঙচুর হলে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে অভিযুক্তকেই।


এছাড়া শুক্রবারই রাজ্যজুড়ে সিঙ্গুর উত্সব পালনের ডাক দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। সিটু নেতা শ্যামল চক্রবর্তীর অভিযোগ, তাঁদের ডাকা ধর্মঘট ভাঙতেই পাল্টা স্ট্রাটেজি নিয়েছে তৃণমূল। পাল্লা ভারী কোনপক্ষের? উত্তর মিলবে শুক্রবার।