ব্যুরো: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে TMCP-র তাণ্ডবে TMCP-র পাশে দাঁড়াল WBCUPA। তৃণমূলপন্থী অধ্যাপক সংগঠনের সভাপতি কৃষ্ণকলি বসু গোটা ঘটনায় পাল্টা কাঠগড়ায় তুলেছেন মিডিয়াকে। তাঁর অভিযোগ, যাদবপুরের হোক কলবর আন্দোলনে  প্রচ্ছন্ন সমর্থন ছিল মিডিয়ার। আর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে উল্টো পথে হাঁটছে মিডিয়া।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে টিএমসিপির তাণ্ডব নিয়ে মুখ খোলেননি প্রথম দিন। এরপর গতকালই প্রথম মুখ খুলেছিলেন  বিশ্ববিদ্যালয়ের  উপাচার্য। আজ ফের কিছুটা পিছু হঠলেন তিনি। চব্বিশ ঘণ্টাকে জানালেন, বিবদমান শব্দটি ব্যবহার করা ঠিক হয়নি। শিক্ষামন্ত্রীকে দেওয়া রিপোর্টে গোটা ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছেন।


কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে TMCP-র পর আজ আন্দোলনরত যৌথ মঞ্চের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন শিক্ষামন্ত্রী। যৌথ মঞ্চের তরফে দুই অধ্যাপকসহ চারজন দেখা করেন শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে। অন্যদিকে চাপের মুখে শেষপর্যন্ত টিএমসিপি নেতা সৌরভ অধিকারীকে তলব করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। অধ্যাপক নিগ্রহের মূল অভিযুক্ত সৌরভ সহ আট প্রতিনিধি। এর আগে আজ উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করতে যান এই টিএমসিপি নেতা। কিন্তু সৌরভ অধিকারীর সঙ্গে দেখা করেননি উপাচার্য। বিকাশভবনে এদিন সৌরভদের সঙ্গে আসেন TMCP-র রাজ্যসভাপতি অশোক রুদ্র।


কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় TMCP-র তাণ্ডবের প্রতিবাদে এবার পথে নামল সংঘ পরিবারের ছাত্র সংগঠন। কলেজ স্কোয়ারের সামনে পথ অবরোধ করেন  যুব মোর্চার সদস্যরা। অবরোধে ছিলেন এবিভিপি সদস্যরাও। পোড়ানো হয় শিক্ষামন্ত্রীর কুশপুতুল।  কলেজ স্ট্রিটে বিক্ষোভ দেখানো হয় সেভ ডেমোক্র্যাসি ও যুবলীগের পক্ষে।