নিজস্ব প্রতিবেদন: ভোটের বাংলার করোনা আতঙ্ক। পঞ্চম দফায় ভোটের পর এবার কমিশনের কাছে সার্বিক রিপোর্ট তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট। শনিবার ভোট, আদালতে রিপোর্ট জমা দিতে হবে সোমবার। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, শুধুমাত্র পুলিসকে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। সাধারণ মানুষকেও সচেতন হতে হবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দ্বিতীয় দফার আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে করোনা। গোটা দেশের সঙ্গে লাফিয়ে লাফিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে বাংলায়ও। তারমধ্যেও আবার আট দফায় চলছে বিধানসভা ভোট! মিটিং-মিছিল-পদযাত্রা, জোরকদমে চলছে প্রচার। আর প্রচারের সেই জমায়েতে স্বাস্থ্য বিধির দফা-রফা! সামাজিক দূরত্ব তো দূর অস্ত, বেশিরভাগ মানুষ আর মাস্ক পরাও আর প্রয়োজন বলে মনে করছেন না। এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে কে? হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছে।


আরও পড়ুন: কমিশনে সর্বদলে তিন দফার ভোট একসঙ্গে করার দাবি TMC-র, সহমত নয় CPM-BJP


রাজ্য়ের নির্বাচনী প্রচারে ইতিমধ্যেই রাশ টেনেছে হাইকোর্ট। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, ভিড় রুখতে জেলাশাসক ও কমিশনকেই দায়িত্ব নিতে হবে। প্রয়োজনে ১৪৪ ধারা ব্যবহার করা যেতে পারে। এই নির্দেশের পর যেদিন সর্বদলীয় বৈঠক করল কমিশন, সেদিন ফের জনস্বার্থ মামলার শুনানি চলল হাইকোর্ট। এবার আরও কড়া নির্দেশ দিল হাইকোর্ট।  এদিকে রাজ্যে কোভিড পরিস্থিতির কারণে প্রচারে রাশ টানল নির্বাচন কমিশনও। এদিন সর্বদল বৈঠকের পর নির্দেশিকা জারি করা হল, সন্ধে ৭টা থেকে সকাল ১০ পর্যন্ত কোনও প্রচার কর্মসূচি রাখা যাবে না। এমনকী, বাকি ৩ দফার ভোটগ্রহণের ৭২ ঘণ্টা আগে প্রচার বন্ধ করতে হবে। বিধি অনুযায়ী ব্যবধান থাকে ৪৮ ঘণ্টার।