ব্যুরো: ভুল চিকিত্সায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগে রণক্ষেত্র ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ। বুধবার সন্ধ্যায় চিকিত্সক ও রোগীর পরিবারের মধ্যে মারপিট, হাসপাতালে ভাঙচুর। কিছুই বাদ গেল না।  আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি এক চিকিত্সক। ইমার্জেন্সির বাইরে বিক্ষোভে জুনিয়র ডাক্তাররা। রাতভর ব্যাহত হাসপাতালের বিভিন্ন পরিষেবা।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বেনিয়াপুকুরের বাসিন্দা বছর ষাটের মহম্মদ কামালউদ্দিনকে বুধবার সন্ধ্যায় গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে আসে তাঁর পরিবারের লোকজন। সঙ্কটজনক অবস্থায় তাঁকে একটি ইঞ্জেকশন দেন কর্তব্যরত চিকিত্‍সক। কিন্তু, তাতে কামালউদ্দিনের অবস্থার উন্নতি হয়নি। তারপরই ক্ষেপে যায় রোগীর পরিবারের লোকজন।  ডাক্তারদের মারধর শুরু করে তারা।  এরইমধ্যে মারা যান কামালউদ্দিন। রোগীর পরিবারের ক্ষোভের আগুনে ঘি পড়ে। হাসপাতালের দুটি ব্লক জুড়ে কার্যত তাণ্ডব শুরু করে তারা। চলে বেপরোয়া ভাঙচুর। 


ক্যানসার প্রতিরোধ করবে ঘরে ব্যবহৃত এই মশলাগুলি!


মার খেয়ে কর্তব্যরত চিকিত্সক গৌরিশঙ্কর মহাপাত্র অসুস্থ হয়ে পড়েন । আহত গৌরীশঙ্কর মহাপাত্রকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রতিবাদে এমারজেন্সির সামনে গার্ডরেল দিয়ে ধরনায় বসেন জুনিয়র ডাক্তাররা। 


রাত যত গড়ায়, দফায় দফায় বৈঠক চলে পুলিস ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের মধ্যে। প্রভাব পড়তে থাকে হাসপাতালের বিভিন্ন পরিষেবায়।  চূড়ান্ত নাকাল হতে হয় রোগী এবং রোগীর আত্মীয়দের।