ওয়েব ডেস্ক: ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই তেজে ফেটে পড়েন সূয্যি মামা। শিগগিরই তাপমাত্রা পৌঁছয় ৪০-৪৫ ডিগ্রিতে। কিন্তু গরম যতই হোক না কেন চড়া রোদে জ্বলে পুড়েই আপনাকে অফিস যেতে হয়। আর সন্ধে বেলায় বাড়ি ফিরে দেখতে পান হাতে পায়ে বা পিঠে ভর্তি সানবার্ন। নিয়মিত পার্লারে না গিয়েই কী করে দূর করবেন সানবার্ন?  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

খুবই সহজ কাজ। বাড়িতে চা তো নিশ্চয় রোজই খান। আর চা করার পর ফেলে দেন ব্যবহার করা চা-পাতা। এবার থেকে তা না করে ওই ব্যবহার করা চা পাতা ভেজা থাকাকালীনই লাগান সানবার্ন এলাকা গুলোয়। এবং বেশ কিছুক্ষণ জায়গাগুলোয় চেপে ধরে রাখুন। প্রয়োজনে টি-ব্যাগও ব্যবহার করতে পারেন। এই ভাবে কয়েকদিন নিয়মিত চায়ের পাতা লাগালেই গায়েব হয়ে যাবে আপনার সানবার্ন। শুধু সানবার্নই নয়, জেনে নিন আরও কয়েকটি এমন রোজকার সমস্যার ঘরোয়া সমাধান।


১. আপানার পায়ের পাতাটি মোটেও দেখতে সুন্দর নয় তাই পড়তে পারেন না খোলা জুতো। পায়ে ফাঙ্গাস থেকে নানারকম দাগ এবং চামড়ার সমস্যার সৃষ্টি হয়। এই সমস্যার সহজ সমাধান মাউথওয়াশ। পা সুন্দর করতে পায়ের পাতা ডুবিয়ে রাখুন মাউথওয়াশে।


২. গলায় ব্যথা। এ সমস্যা খুবই পরিচিত, ঠাণ্ডা লাগা বা অন্য যেকোনও রকম ভাইরাল ইনফেকশন থেকে টনসিল ফুলে হতে পারে গলায় ব্যথা। আর এই ব্যথা যথেষ্ট কষ্টদায়কও হয়। চটজলদি গলার এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গ্লাসে কিছুটা জল নিন। তারপর সেই জলে মিশিয়ে নিন অ্যাপল সিডার ভিনিগার। এরপর এই মিশ্রণ দিয়ে বারকয়েক গার্গল করুন। নিমেষে হারিয়ে যাবে গলায় ব্যথা।


৩. পরীক্ষার আগের দিন। রাত জেগে পড়তেই হবে। কিন্তু ঘুমে চোখ বন্ধ হয়ে আসছে। অথবা দুপুর বেলা লাঞ্চের পর অফিসের টেবলে আর চোখ খুলে বসে থাকা যাচ্ছে না। এমন কী করবেন চটজলদি ঘুম তাড়াতে? চায়ের মধ্যে ফেলে দিন কয়েকটা পুদিনা পাতা। তারপর সেই চা খেলেই আর ধারে কাছে ঘেঁষবে না ঘুম। আর চা যদি না থাকে তবে নাকে শুঁকে নিন কয়েকটা পুদিনা। ব্যস তাতেই চলে যাবে ঘুম।


৪. কিছু খেলেন কি না খেলেন শুরু হয়ে গেল অম্বল, বুক জ্বালা। মানে অ্যাসিডিটি। বাড়িতে নেই অ্যান্টাসিড বা হজমের ওষুধ। কী করবেন? এক কাপ জলে দিন হাফ টেবল চামচ খাওয়ার সোডা, কয়েক ফোঁটা লেবুর রস এবং এক চামচ মধু। তারপর এই মিশ্রণ অল্প অল্প করে কিছুক্ষণ পর পর খান। অ্যাসিডিটি দূর হয়ে যাবে।