ওয়েব ডেস্ক: আমাদের এই সমাজের মধ্যেই রয়েছেন তাঁরা, মানে, হিজড়া বা বৃহন্নলারা। আবার ঠিক মূল স্রোতের মধ্যেও নেই। নেই তার কারণও অনেকাংশে এই সমাজই। কিন্তু সেসব নিয়ে কথা বলা এই লেখার উদ্দেশ্য নয়। বরং তাদের সম্পর্কে বেশ কিছু বিষয় জানানোর জন্যই এই লেখা। আসুন দেখে নেওয়া যাক-


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


১) এনাদের অধিকাংশ আচার-অনুষ্ঠানই হিন্দু ধর্মের সঙ্গে মেলে। কিন্তু এঁদের সামাজিক জীবন যাত্রার উপর আবার ইসলামের প্রভাব বিস্তর। হিজড়াদের অধিকাংশ দলপতি বা গুরুরা ইসলাম ধর্মাবলম্বীই হন।



২) বৃহন্নলারা বর্তমানে সব সরকারি নথীপত্রে Gender-E হিসাবে পরিচিতি পায়।



৩) আগেকার দিনে, বৃহন্নলারা ঘর গেরস্থালীর কাজের জন্যও নিযুক্ত হতেন। মহিলাদের নিরাপত্তার জন্যও এনাদের নির্ভরযোগ্য রক্ষী হিসাবে কাজ করতে দেখা যেত।


 


৪) দিল্লির সুলতান আলাউদ্দিন খিলজির হয়ে সমগ্র দক্ষিণ জয় করেছিলেন যে মালিক কাফুর তিনিও বৃহন্নলাই ছিলেন।


 


৫) তামিল লুনার ক্যালেন্ডার মতে নববর্ষের দিন সারা ভারতের হিজড়া সম্প্রদায়ের বার্ষিক অনুষ্ঠান পালিত হয়। মাদ্রাজ থেকে প্রায় ২০০ মাইল দক্ষিণে কোভাগাম গ্রামে তাঁরা একসঙ্গে মিলিত হন।


 


৬) প্রত্যেক হিজড়ার একজন গুরু থাকেন। মনে করা হয়, এই গুরুরা দৈব ক্ষমতার অধিকারী এবং তাঁরা তাঁদের শিষ্যদের সম্পর্কে সবকিছুই জানেন। এমনকী এটাও বিশ্বাস করা হয় যে, তাঁরা তাঁদের মৃত্যু আগাম জানতে পারেন।