পার্থ প্রতিম চন্দ্র
এই প্রশ্নটা লাখ টাকার। সিনেমা হোক কিংবা বাস্তবে। বারবার দেখা যায়, শোনা যায় মেয়েদের স্নানের সময় ভূতগিরি তুঙ্গে ওঠে। কিন্তু কেন? ভূতাইলোজি (মানে আমাদের সাইকোলজি আর কী) বিশ্লেষণ করে উত্তর খোঁজের চেষ্টা করা হল--


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১)মেয়েদের ভয় দেখানোর এটাই সেরা জায়গা- বাথরুম জায়গায় ভয় দেখানোর পক্ষে সেরা জায়গা। স্নান করার সময় মানুষ বড় বেশি ব্যক্তিগত হয়ে থাকে। মেয়েরা লাজুক প্রকৃতির। ভূত এলেও স্নানের পোশাকে বের হতে পারবে না মেয়েরা। তাই আর কী ভূত বাবাজি ওরকম করে থাকেন।


২) সুযোগ যখন আছেই কেনই বা সদ্বব্যবহার করবে না-- ভূত অদৃশ্য হতে পারে। যেখানে সেখানে তার অবাধ বিচরন। তা এতই যখন মিস্টার ইন্ডিয়ার স্কিল জানা আছে ভূতের তখন কেনই বা কার সদ্বব্যবহার করবে না। ঝোপ বুঝে কোপ মারা যাকে বলে।  এবার আপনি বলতেই পারেন আমার ভাবনাটা কিংবা ভূতের বিচরনক্ষেত্র নির্বাচন করাটা বড্ড অসভ্য আর অনুচিত। তাতে আমি দ্বিমত হব না। কিন্তু এটাও তো ভেবে দেখতে পারেন, ভূত তো চাইলেই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, বিশ্বব্যাঙ্ক লুঠ করে গোটা বিশ্বকে দেউলিয়া করে দিতে পারে। ভূত জানে মানুষ এতে অসুবিধায় পড়বে। তাই একটা খারাপ দিক ঢেকে নিজের অন্য একটা কম খারাপ দিক দেখায় ভূত।


৩) ভূত বলে কী সাধ থাকতে নেই- মানছি মরে ভূত হয়ে গেছে। কিন্তু তা বলে কী শখ- সাধ থাকতে নেই? মেয়ে দেখার অভ্যাসটা তো পুরুষদের জন্মগত দোষ বা গুণ। তাই আর কী মেয়েরা স্নান করতে গেলেই একেবারে হাজির হয়। ভূত যখন নৈতিকতা, মানবিকতা, উচিত-অনুচিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে। তাই একটু আর কী...