প্রথমত আমি তোমাকে চাই।
দ্বিতীয়ত আমি তোমাকে চাই।
তৃতীয়ত আমি তোমাকে চাই।
শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই।
নিঝুম অন্ধকারে তোমাকে চাই।
রাত ভোর হলে আমি তোমাকে চাই।
সকালের কৈশোরে আমি তোমাকে চাই।
সন্ধ্যের অবকাশে তোমাকে চাই।
বৈশাখের ঝড়ে আমি তোমাকে চাই...


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

না বৈশাখ এখনও দূরে, তবে চুম্বন দিবসেই আসবে কালবৈশাখী। শরীরে শরীরে বিদ্যুৎ স্ফুলিঙ্গ বইয়ে দেবে দুটো ঠোঁট। ট্রাফিক সেদিন ভেঙে পড়বে,যখন দু'জোড়া ঠোঁট কথা বলবে মনে মনে। চোখ বন্ধ, ললাটে জমা হওয়া এক একটা জলবিন্দু, ওই দিনে শরীরে রক্ত বইবে না, ফুটবে। কারণ, চুম্মবন দিবসে আপনি কোনও কথা বলবেন না। কথা বলবে ঠোঁট। ঝগড়া করবে ঠোঁট। অধিকার বুঝে নেবে ঠোঁট। ঠোঁট আর চুম্বন দিয়েই প্রেমিক-প্রেমিকার সাম্য স্থাপিত হবে সেদিন। কারণ, দিনটা চুম্বনের। ১৩ ফেব্রুয়ারি, সারা বিশ্ব চুম্বনের দিবস হিসেবেই উদযাপিত হয়। যদিও চুম্বনের কোনও দিবস হয় না তবুও জীবনের জন্ম মৃত্যুর মতই স্পেশ্যাল কিছু দিন থেকে গেলে বোধহয় মন্দ হয় না।


চুম্বনে ক্রন্দনরতা প্রেমিকের চোখের কোণের মুক্তটাকে ঠোঁট দিয়েই তো মুছিয়ে দেবেন। শিহরিত শরীরে হাজার হাজার চুম্বন আর এক একটা ক্ষত থেকে যাবে, দিন নয় রাত নয়, নয় ভোর, নয় সন্ধ্যা-চুম্বনে হারিয়ে যাওয়ার আগে জেনে নেবেন না, কেন চুম্বন আপনাকে হারিয়ে নিয়ে গেল। না, কোনও পরীক্ষা নয়। চুম্বন কী, কয় প্রকার জানতে পারলে পরীক্ষায় স্টার মার্ক থাকবে না, থাকবে অনুভব-



ললাট চুম্বন- 'তুমি সারা জীবনের জন্য আমার'।
কানে চুম্বন- রোম্যান্টিকতার চূড়ান্ত পর্যায়।
হাতে চুম্বন- ভালবাসার পুজারি।
গালে চুম্বন- চিরকালীন বন্ধুত্ব।
গলায় চুম্বন- প্রেমিক প্রেমিকা একে অপরের অন্তপ্রাণ।
কাঁধে চুম্বন- 'আমি তোমাকে চাই'।
ঠোঁটে চুম্বন- 'আমি তোমাকে ভালবাসি। তোমাকে চাই উন্মত্তের মত'।
পায়ে চুম্বন- প্রেমের অবকাশে ভালবাসার আলত স্পর্শ।
পেটে চুম্বন- খেলার ছল।