ITR Filing: সময়ে জমা দেননি আয়কর? জানেন কী হতে পারে আপনার সঙ্গে?
যদি কোনও ব্যক্তি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আয়কর জমা দিতে ব্যর্থ হন, তাহলে আইটি বিভাগ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা ধার্য করতে পারে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ২০২০-২১ অর্থবর্ষের জন্য আয়কর রিটার্ন (ITR) জমা দেওয়ার শেষ তারিখ একাধিকবার বাড়ানো হয়েছে। প্রথমে ৩১ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর, তারপরে ৩১ ডিসেম্বর এবং অবশেষে ৩১ মার্চ, ২০২২ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে এই সময়সীমা।
আইটিআর ফাইল করা প্রত্যেকের জন্য বাধ্যতামূলক। যদি কারোর কর দেওয়ার পরিমাণ শূন্য হয় এবং তার আয় সরকারের নির্ধারিত করযোগ্য সীমার নিচে হয় তাহলেও তার আয়কর ফাইল করা জরুরি।
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের বাজেটে ব্যক্তিগত আয় করের হারে কোনও সংকোচ করেননি। স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনও বাড়ানো হয়নি এই বাজেটে। উচ্চ মূল্যবৃদ্ধির মাত্রা এবং মধ্যবিত্তের উপর অতিমারীর প্রভাবের কারণে অনেকেই মনে করে যে স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বাড়ানো এবং কর ছাড়ের মাত্রা বৃদ্ধির মত কাজ করবে সরকার। স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনের বর্তমান পরিমাণ ৫০,০০০ টাকা।
৩১ মার্চের মধ্যে আয়কর জমা না করা হলে গ্রাহকদের বেশি TDS দিতে হতে পারে।
আরও পড়ুন: 7th Pay Commission: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় খবর! বাড়তে পারে DA
যদি কোনও ব্যক্তি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আয়কর জমা দিতে ব্যর্থ হন, তাহলে আইটি বিভাগ আয়কর আইন, ১৯৬১-র ২৭০ নম্বর ধারার অধীনে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা ধার্য করতে পারে। ফাইল করার তারিখ পর্যন্ত প্রত্যেকদিনের হিসেবে গ্রাহককে বকেয়া পরিমাণে উপরে সুদ দিতে হবে।
৩১ মার্চের পরে আইটিআর জমা দেওয়া হলে ৫ লক্ষ টাকার বেশি বার্ষিক আয়ের ব্যক্তিকে ২৩৪ নম্বর ধারার অধীনে ৫,০০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে। যাদের আয় ৫ লক্ষ টাকার কম তাদের ১,০০০ টাকা দিতে হবে।