চিনা বাজির বিরুদ্ধে প্রচার সোশ্যাল মিডিয়ায়
ভারত-চিন কূটনৈতিক সম্পর্ক যেমনই হোক, দু`দেশের বাজারের সম্পর্ক কিন্তু বরাবরই `ঘনিষ্ঠ`। ভারতের বাজারে চিনা জিনিসের যথেষ্ট চাহিদা এবং যোগান। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় প্রায় সমস্ত রকম জিনিসই প্রস্তুত করে চিন। আর সেসব জিনিসের দাম বহু ক্ষত্রেই কম হওয়ায় সহজেই বাজার ধরে নেওয়া সম্ভব হয় চিনের পক্ষে। ঠিক তেমনই শুধু নিত্য ব্যবহার্য জিনিসই নয়, বাজি ও পটকাও প্রস্তুত করে বিশ্বের অন্যতম ক্ষমতাশালী এই দেশ। দীপাবলী এবং দেওয়ালিতে সারা ভারতে যে সব আতসবাজীর রোসনাই চোখে পড়ে ইদানিং তার একটা বৃহত্ অংশই আসে ব্রহ্মপুত্রের ওপাড় থেকে। আর এখানেই তৈরি হয়েছে সংশয়। আশঙ্কার সূত্রপাত সোশ্যাল মিডিয়ার বেশ কয়েকটি ভাইরাল পোস্ট থেকে।
ওয়েব ডেস্ক: ভারত-চিন কূটনৈতিক সম্পর্ক যেমনই হোক, দু'দেশের বাজারের সম্পর্ক কিন্তু বরাবরই 'ঘনিষ্ঠ'। ভারতের বাজারে চিনা জিনিসের যথেষ্ট চাহিদা এবং যোগান। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় প্রায় সমস্ত রকম জিনিসই প্রস্তুত করে চিন। আর সেসব জিনিসের দাম বহু ক্ষত্রেই কম হওয়ায় সহজেই বাজার ধরে নেওয়া সম্ভব হয় চিনের পক্ষে। ঠিক তেমনই শুধু নিত্য ব্যবহার্য জিনিসই নয়, বাজি ও পটকাও প্রস্তুত করে বিশ্বের অন্যতম ক্ষমতাশালী এই দেশ। দীপাবলী এবং দেওয়ালিতে সারা ভারতে যে সব আতসবাজীর রোসনাই চোখে পড়ে ইদানিং তার একটা বৃহত্ অংশই আসে ব্রহ্মপুত্রের ওপাড় থেকে। আর এখানেই তৈরি হয়েছে সংশয়। আশঙ্কার সূত্রপাত সোশ্যাল মিডিয়ার বেশ কয়েকটি ভাইরাল পোস্ট থেকে।
আরও পড়ুন- জানেন আমাদের দেশের মেয়েরা সিঁদুর পরে কেন?
তেমনই একটি পোস্টে বলা হয়েছে, "মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে পাকিস্তান ভারতের উপর সরাসরি আক্রমণ করতে অসমর্থ । সেকারণে ভারতের উপর বদলা নিতে চীনের সাহায্য নিচ্ছে । চীন ভারতে আস্থামা রোগ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য এক বিশেষ ধরনের বারুদের তৈরি আতসবাজি বানিয়েছে যেটা জ্বালালে কার্বন মনোকসাইডে থেকেও মারাত্মক বিষাক্ত ও ক্ষতিকর গ্যাস বেরোয় যা বিশেষ করে শ্বাস-প্রশ্বাস সম্পর্কিত অসুখগুলোকে বাড়িয়ে দেয় । এছাড়াও ভারতবাসীর চোখের অসুখ বাড়ানোর জন্য আলোক সজ্জার লাইট এমনভাবে তৈরি করা হচ্ছে যাতে অতিরিক্ত পরিমাণে পারদের ব্যবহার করা হচ্ছে ।
আশা করি দীপাবলির আগেই সবাই সজাগ হবেন । চীনের সামগ্রী বর্জন করুন ।
মেসেজ ফরোয়ার্ড করে সমস্ত ভারতবাসীকে জাগ্রত করুন,
জয় হিন্দ"।
এই পোস্টটি ও এই ধরনের পোস্টগুলির কোনও প্রকার সত্যতা যাচাই করা যায়নি। তবে দাবি করা হচ্ছে, এই ধরনের প্রচারের প্রভাব পড়েছে বাজারে।