ওভারওয়েট নাকি ওভারফ্যাট? কোনটা বিপজ্জনক?
ওভারওয়েট নাকি ওভারফ্যাট? কোনটা বিপজ্জনক? ওজন বাড়লে বিপদ। কিন্তু মেদ না ঝরিয়ে ওজন কমানোর চেষ্টাও বিপজ্জনক। কারণ, মেদেই লুকিয়ে যাবতীয় রোগ। তাই ওভারওয়েট, ওভারফ্যাট এবং ওবেসিটি সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে একদম স্পষ্ট।
ওয়েব ডেস্ক : ওভারওয়েট নাকি ওভারফ্যাট? কোনটা বিপজ্জনক? ওজন বাড়লে বিপদ। কিন্তু মেদ না ঝরিয়ে ওজন কমানোর চেষ্টাও বিপজ্জনক। কারণ, মেদেই লুকিয়ে যাবতীয় রোগ। তাই ওভারওয়েট, ওভারফ্যাট এবং ওবেসিটি সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে একদম স্পষ্ট।
দেহের গঠন এবং উচ্চতা অনুযায়ী হতে হবে ওজন। সেই তুলনায় যদি ওজন বেশি হয়, তখন তাকে বলা হয় ওভারওয়েট। শরীরে যদি মেদ জমতে থাকে, তাহলে দেহের গঠন এবং উচ্চতার সঙ্গে ওজনের সামঞ্জস্য থাকে না। ওজন খুব বেশি না বাড়লেও মেদের পরিমাণ অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকে। তখন সেটা ওভারফ্যাট। শরীরে এই অতিরিক্ত ফ্যাটের পরিমাণ যদি অস্বাভাবিক হয়, তখন তাকে বলা হয় ওবেসিটি। একাধিক রোগ বাসা বাঁধতে থাকে শরীরে।
ওজন এবং উচ্চতার অনুপাত মাপা হয় বডি মাস ইন্ডেক্সের সাহায্যে। কোনও ব্যক্তির ওজন ও উচ্চতা মাপা হয় কিলোগ্রাম ও মিটারে। এই ওজনকে উচ্চতার বর্গফল দিয়ে ভাগ করলে ভাগফলই হবে বিএমআই। বিশেষজ্ঞদের দাবি, বডি মাস ইন্ডেক্স ১৮.৫-এর কম হলে আন্ডারওয়েট। ২৫-এর মধ্যে হলে স্বাভাবিক ওজন। ২৫-এর বেশি হলে ওভারওয়েট। বডি মাস ইন্ডেক্স ৩০ পেরোলে ওবেসিটি। অর্থাত্ মেদ তখন মৃত্যুর কারণ পর্যন্ত হতে পারে।
আরও পড়ুন, বয়স ও ওজন অনুসারে মেপে ক্যালোরি খান, নইলে বিপদ