নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারতে বিস্কুটের বাজারে ১৯২৯ সাল থেকে পথ চলা শুরু পার্লের। ২০০৩ সালে বিশ্বের জনপ্রিয় বিস্কুটের ব্র্যান্ডগুলির মধ্যে অন্যতম নাম ছিল Parle। এই সংস্থার অন্যতম বিস্কুটের ব্র্যান্ড ‘Parle-G’। লকডাউনের বাজারে অসংখ্য অসহায় মানুষের খিদে মিটিয়ে এ বার রেকর্ড অঙ্কের ব্যবসা করেছে এই সংস্থা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, বিগত ৮২ বছরে কোনও ত্রৈমাসিকে যা আয় হয়নি, লকডাউনের মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ ব্যবসা করল Parle সংস্থার অন্যতম বিস্কুটের ব্র্যান্ড ‘Parle-G’। সংস্থা জানিয়েছে, মার্চ, এপ্রিল আর মে— এই ত্রৈমাসিকে যা আয় হয়েছে, বিগত ৮২ বছরের কোনও ত্রৈমাসিকেই তা হয়নি।


এই ত্রৈমাসিকে ঠিক কত টাকার ব্যবসা করেছে Parle? এ বিষয়ে সস্পষ্ট করে কিছু জানায়নি সংস্থা। তবে সংস্থা জানিয়েছে, সব মিলিয়ে প্রায় ৫ শতাংশ শেয়ার বেড়েছে Parle-র। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে প্রায় ৯০ শতাংশ বিক্রি বেড়েছে Parle-G-এর।


আরও পড়ুন: কোনও হাসপাতালই রোগীকে ফেরাতে পারে না! রোগীর অধিকার রক্ষায় রয়েছে আইনি বিধানও


কী ভাবে এই সাফল্য এল? সংস্থা জানিয়েছে, বিগত কয়েক বছরে দেশের গ্রামীণ এলাকাগুলিতে Parle-G বিস্কুটের সরবরাহ বা জোগান যথেষ্ট বাড়ানো হয়েছিল। লকডাউনের আবহেও সমস্ত স্বাস্থবিধি মেনে দেশের মোট ১৩০টি কারখানার মধ্যে ১২০টিকেই সচল রাখা হয়েছিল। কোথাও সে ভাবে Parle-র বিস্কুটের সরবরাহে ঘাটতি হয়নি। মহামারির আবহে যার সুফল পেয়েছে সংস্থা।