আপনি কি ইতিবাচক মানুষ? সর্বদাই ইতিবাচক মনোভাবে বিশ্বাস করেন? তাহলে নিশ্চয় এই কথা গুলোর সঙ্গে একমত হবেন-


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১. ইতিবাচক ভাবনা সু-স্বাস্থ্যের উপাদান।
২. সুস্পর্ক তৈরিতেও মৌলিক উপাদান ইতিবাচক ভাবনা।
৩. অভ্যাসগত পরিবর্তন এবং চরিত্রগঠনে ভূমিকা পালন করে ইতিবাচক ভাবনা।
৪. চিকিৎসা বিজ্ঞানের আধুনিক গবেষণা অনুযায়ী মানব দেহে রোগ প্রতিরোধক ব্যবস্থাপনাকে সচল রাখতে শ্রেষ্ঠ ওষুধ ইতিবাচক ভাবনা।
৫. ইতিবাচক ভাবনা মানব দেহের রক্ত সঞ্চালনারও নিয়ন্ত্রক।
৬. ইতিবাচক ভবানা মানব মননে একরোখা ভাব কাটিয়ে নমনীয়তা আনতে সাহায্য করে।  
৭. বৈজ্ঞানিক গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ইতিবাচক ভাবনা মানুষের দীর্ঘায়ুরও উপাদান। গবেষণা বলছে, নেতিবাচক ভাবনার মানুষের থেকে তুলনায় ১০ বছর বেশি বাঁচেন ইতিবাচক মানুষ।
৮. যন্ত্রণা সহ্য করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় ইতিবাচক ভাবনা।
৯. সমাজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও ইতিবাচক ভাবনা সাফল্যের চাবিকাঠি। সমাজের অবস্থা, সংস্কৃতি, 'সমাজের স্বাস্থ্যে'র বিকাশের জন্য সবাইকে ইতিবাচক ভাবনার হওয়া দরকার।
১০. ইতিবাচক ভাবনা মানুষের মধ্যে নেতৃত্ব দানের দক্ষতাকে প্রশমিত করে।
১১. জীবনকে বেশি উপভোগ করতে চাইলে ইতিবাচক ভাবনার মত সুফল দায়ক উপাদন আর কিছু হতে পারে না।
১২. আত্মমর্যাদাবোধের অন্যতম উপাদান ইতিবাচক ভাবনা।
১৩. ইতিবাচক মানুষই পারে নিজের ভাবনাকে ছড়িয়ে দিতে।