ওয়েব ডেস্ক: ফেসবুক, টুইটার তো নিশ্চয় ব্যবহার করেন। লাইক, টুইট বা শেয়ারে আপনি সিদ্ধহস্ত। ফেসবুকে পছন্দসই কিছু পোস্ট যেই না দেখলেন সঙ্গে সঙ্গে তা বন্ধুদের জানানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। মুহূর্তে ক্লিক 'শেয়ার' বাটনে আর তা পোস্ট হয়ে যায় বন্ধুদের দেওয়ালে। সারাদিন যে এতো 'শেয়ার' করেন, কিন্তু জানেন কি এই শেয়ার ভাগ বসাচ্ছে আপনার স্মৃতির 'শেয়ার'-এ?  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণার ফল বলছে, মাইক্রোব্লগিং সাইটে শেয়ার বা রি-টুইট ক্ষতি করছে মানুষের স্মৃতির। প্রতিনিয়ত 'শেয়ার' বা 'রি টুইট' করলে তৈরি হয় 'কগনিটিভ ওভারলোড'। এই কগনিটিভ ওভারলোডের অর্থ হল ওয়ার্কিং মেমোরিতে চাপ বেড়ে যাওয়া। আমাদের ওয়ার্কিং মেমরি খুব কম স্মৃতি ধরে রাখতে পারে এবং এই মেমরি থাকেও খুব কম সময়। কিন্তু আমরা যখন শেয়ার বা টুইট করি তখন সেখানে নিজের কিছু থাকে না। অন্যের আইডিয়া শেয়ার করি।  ফলে এই মেমরিতে চাপ পড়ে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে মানুষের ওয়ার্কিং মেমরি।


এ বিষয়ে গবেষণা করেছে বেজিং বিশ্ববিদ্যালয়ও। এই গবেষণাতেও একই ফল দেখা পাওয়া গিয়েছে।