ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দোলযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, এই ফাল্গুনী পূর্ণিমাতেই বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবির আর রং নিয়ে রাধিকা ও অন্যান্য সখীদের সঙ্গে খেলায় মেতেছিলেন। সেই সময় থেকেই দোল উত্সবের প্রচলন হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দোল উৎসবের একটি ধর্মনিরপেক্ষ দিকও রয়েছে। দোলের দিন সকাল থেকেই নারী, পুরুষ নির্বিশেষে আবির ও বিভিন্ন ধরনের রঙের খেলায় মেতে ওঠেন। শান্তিনিকেতনেও দিনভর নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বসন্তোৎসব পালনের রীতি প্রচলিত হয়েছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময়ে। সেই থেকে একই নিয়মে চলে আসছে। আসুন দেখে নেওয়া যাক বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত ও গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে ১৪২৫ সনের (ইং: ২০১৯ সাল) দোল পূর্ণিমার দিন, ক্ষণ, লগ্ন...


বিশুদ্ধ পঞ্জিকা মতে:


বুধবার: ৫ চৈত্র, ১৪২৫, ইংরাজি ২০ মার্চ, ২০১৯ সায়নকালে বহ্নূৎসব (চাঁচর)। হোলিকাদহন উৎসব, পরারুণোদয়ে শ্রীশ্রীকৃষ্ণের দোলপূজা এবং শ্রীশ্রীদেবীর দোলযাত্রানুষ্ঠান।


বৃহস্পতিবার: ৬ চৈত্র, ১৪২৫, ইংরাজি ২১ মার্চ, ২০১৯ পূর্বারুণোদয়ে শ্রীশ্রীকৃষ্ণের দোল যাত্রা, দোল পূর্ণিমা, ফাল্গুনী পূর্ণিমা, বসন্তোৎসব। পূর্ণিমা দিবা ৭টা ১৩ মিনিট পর্যন্ত।


গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে:


বুধবার: ৫ চৈত্র, ১৪২৫, ইংরাজি ২০ মার্চ, ২০১৯ সায়ংকালে বহ্নূৎসব (চাঁচর)। হোলিকাদহন উৎসব, পরারুণোদয়ে শ্রীশ্রীকৃষ্ণের দোলপূজা এবং শ্রীশ্রীদেবীর দোলযাত্রানুষ্ঠান। পূর্ণিমা দিবা ৯টা ৪০ মিনিট থেকে।


বৃহস্পতিবার: ৬ চৈত্র, ১৪২৫, ইংরাজি ২১ মার্চ, ২০১৯ পূর্বারুণোদয়ে শ্রীশ্রীকৃষ্ণের দোল যাত্রা, ফাল্গুনী পূর্ণিমা, দোল পূর্ণিমা, বসন্তোৎসব। পূর্ণিমা দিবা ৭টা ২৪ মিনিট পর্যন্ত।