ওয়েব ডেস্ক : স্বামী-স্ত্রী'র সম্পর্কটা টিকে থাকে বিশ্বাস আর ভরসার ওপর। কিন্তু, সেই বিশ্বাস আর ভরসায় যখন একবার চিড় ধরে তখনই ভেঙে যেতে শুরু করে সম্পর্ক। আর তাতেই বাড়ে দাম্পত্য কলহ। তবে প্রশ্ন হচ্ছে কীভাবে ভাঙে বিশ্বাস? সমীক্ষা বলছে, মিথ্যার আশ্রয়ে বাড়ে দূরত্ব।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এখন স্বামী বা স্ত্রী মিথ্যা বলছেন কিন! সহজেই বুঝতে পারবেন। যেমন,


১) কেউ যখন মিথ্যে কথা বলে তখন হাত দিয়ে নিজের মুখ বা ঠোঁট ঢেকে রাখার চেষ্টা করেন।


২) শরীরের স্পর্শকাতর অংশ, যেমন কান, বুক বা তলপেটে হাত রাখার প্রবণতা মিথ্যে বলার সময়ে মানুষের মধ্যে দেখা যায়।


৩) মিথ্যে বলার সময়ে সাধারণ ভাবে বারবার এক পা থেকে অন্য পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়ানোর প্রবণতা বেড়ে যায়। আর তা পরিষ্কার ভাবেই বুঝতে পারবেন আপনি।


৪) কেউ যখন মিথ্যে কথা বলে তখন তিনি সাধারণ ভাবে তোতলাবেন। বারবার কথার মাঝে ঢোক গিলতেও দেখা যায় তাঁকে।


৫) সাধারণ ভাবে মিথ্যে বলার সময় খুব বেশি চোখের পাতা ঝাপটায় না মানুষ। বরং যার সঙ্গে কথা বলছেন তাঁকে এবং তাঁর ভাবভঙ্গী বোঝার চেষ্টা করেন মিথ্যুক ব্যক্তি।   


৬) কোনও সরাসরি প্রশ্নের জবাবে কেউ যদি দ্রুত নিজের ভঙ্গিতে বদলানোর চেষ্টা করেন তাহলে বুঝবেন তিনি মিথ্যে বলছেন।


৭) মিথ্যে বলার সময়ে সাধারণত মানুষের নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেড়ে যায়। কেউ কেউ আবার মিথ্যে বলার সময়ে একেবারে শক্ত কাঠ হয়ে যান। অর্থাৎ, একটুও নড়া-চড়া করে না।


৮) যে ব্যক্তি সাধারণ ভাবে মিথ্যে কথা বলেন, তিনি নিজের কথা দিয়ে আপনার বিশ্বাস অর্জন করার চেষ্টা করবেন। আর এর ফলে একই শব্দ বা কথা বারবার বলেন।


৯) মিথ্যে বলার সময়ে লোকে সাধারণত অনেক অপ্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে থাকেন। কারণ হিসেবে সমীক্ষায় বলা হয়েছে, যে ভাবেই হোক নিজের কথাকে ঠিক প্রমাণ করার একটা প্রবণতা থেকেই যায় তাঁর মধ্যে।