ওয়েব ডেস্ক: আজ সব চেয়ে বিরক্তির সোমবার। দীর্ঘ পনের দিনের ছুটি শেষ। আজ থেকে ফের শুরু হল ছোটা। কে কত জোরে দৌড়তে পারে, কার্যত তারই প্রতিযোগিতা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন জীবনের সেরা শিক্ষাটা কোনও ক্রীড়াবিদ হিসেবে আমাদের দিয়েছেন অনিল কুম্বলে


টানা চোদ্দ-পনের দিনের ছুটি। বাজার করে-স্নান সেরে-নাকে মুখে দুমুঠো গুঁজে মেট্রোর সিঁড়ি বেয়ে নামা-ওঠা নেই, বাসের বাদুরঝোলা নেই। ছেলে বা মেয়েকে স্কুলে নামানো নেই। লেট করে অজুহাত ভাবতে ভাবতে কাচুমাচু মুখে অফিস ঢোকার বালাই নেই, বসের চোখ রাঙানি নেই, আবার ক্লান্ত শরীরটাকে কোনও মতে ঠেলে নিয়ে বাড়ি ফেরা নেই। চার দেওয়ালের মধ্যে সুখী টেনশনহীন জীবন। অলস সকাল, উত্সবের মেজাজ, খবর কাগজ বা বইয়ে বুঁদ হয়ে থাকা, ঘুরতে যাওয়া, গেট টোগেদার-উফঃ মজাই মজা।


আরও পড়ুন জানেন আমাদের কোটি টুইটে সবথেকে বেশি কোন খাবারের নাম থাকে?


এই সুখে জল ঢেলে দিল সময়ের স্রোত। হু হু করে দিন এগোতে এগোতে ষষ্ঠী থেকে দশমী কাটিয়ে লক্ষ্মী পুজোর দিন সকালেই মন ভার। আর রবিবার রাত থেকে মন ভারাক্রান্ত। রাত পেরিয়ে সূর্য উঠল সব চেয়ে বিরক্তিকর সোমবারের। বেজে উঠল মোবাইলের অ্যালার্ম। ছুটি শেষ ছোটা শুরু। অভ্যাস বদলে গিয়েছে। তাই দীর্ঘ ছুটির পর সপ্তাহের প্রথম দিন লেট হল। ঘড়ির দিকে চোখ রাখতে রাখতে ছুটলেন প্রত্যেকেই। এ যেন সত্যিই এক দৌড় প্রতিযোগিতা।