নিজস্ব প্রতিবেদন: জন্মের পর থেকেই আপনার সন্তানের সমস্ত দায়দায়িত্ব আপনার।তার জীবনের সমস্ত কিছুর চাবিকাঠিই আপনার হাতে।আপনার সমস্ত ইচ্ছা,ভালবাসা,স্বপ্নও তাকে ঘিরেই। মাতৃত্ব,পিতৃত্ব যে একটা বড় প্রাপ্তি তা কোন মা-বাবাই অস্বীকার করতে পারেননা। তবে মাঝে মধ্যেই সন্তানের দশ্যিপনায় বিরক্ত কিংবা ক্ষুদ্ধ হন আর তিক্ত মনোভাবও পোষণ করেন। আর তার ফলে সমস্যা সমাধানের বদলে,বেড়ে যায়।তাই হাল না ছেড়ে জেনে নিন কিভাবে করবেন সন্তান শাসন,


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১) হারিয়ে ফেলবেন না মেজাজ- প্রয়োজনে কঠর আপনাকে হতেই হবে। তা বলে বেশি চিৎকার কিংবা মারধর করবেন না।তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে।আপনার বদমেজাজ  আপনার সন্তানের ভয়ের কারণ হতেই পারে। কিন্তু এর ফলে আপনার থেকে দূরে সরে যেতে পারে আপনার সন্তান।তাই শিক্ষা দিতে গিয়ে মেজাজ কখনও হারাবেন না।
২)যুক্তিই হোক হাতিয়ার - যুগ বদলেছে। গুরুজনদের কথাই শেষ কথা এই দিন চলে গেছে। সব না-এর পেছনে এখন বাচ্ছারা কারণ খোঁজে।তাই কেন না করছেন সেটা তাকে বুঝিয়ে বলুন।তাহলে দেখবেন নিজের যুক্তি খাঁটিয়ে নাগুলো শুনবে।
৩)ওর দৃষ্টিভঙ্গিকে গুরুত্ব দিন- ছোটরা সবসময় যে ভুল বলে এরম ভাবার কোন কারণ নেই। কিছু কিছু সময় বাচ্ছারাও ঠিক বলে। তাই মন দিয়ে শুনুন ওদের কথা।তাতে সন্তানের আত্মসম্মানও বাড়বে,আর আপনার প্রতি সম্মানও।


আরও পড়ুন:প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টার জন্য সমুদ্রের মাঝেই ভেসে ওঠে রহস্যময় এই শিব মন্দির!
৪)প্রয়োজনমতো কঠর হন - সবসময় মিষ্টি কথায় কাজ হয় না।তাই কখনও কখনও কঠরও হতে হয়। তাই কঠর হওয়া মানেই মারধর নয়। আপনার কথা বা চোখ রাঙ্গানোর মধ্যে দিয়ে বুঝিয়ে দিন যে আপনি কোনরকম অসভ্যতা বরদস্ত করবেন না।ওর আচরন যে আপনাকে দুঃখ দিচ্ছে তাও জানিয়ে দিন।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাচ্ছারা মা-বাবাকে দুঃখ দিতে চায় না।
৫)গিফ্ট দিন - সন্তান ভাল কিছু করলে ঘুরতে নিয়ে যান প্রিয় খাবার খাওয়ান। প্রশংসা করুন।তাতে আপনাকে ও বুঝবে আপনার উপর নির্ভরতাও বাড়বে।