ওয়েব ডেস্ক: অফিসে বসের সঙ্গে মিটিং করছেন। কিন্তু আপনি কিছুতেই মন বসাতে পারছেন না। ভাবছেন কখন এই মিটিং শেষ হবে আর আপনি বাথরুমে গিয়ে নিজেকে হালকা করবেন। আপনার ব্লাডার পুরো ফেটে যাওয়ার জোগার। কিন্তু বসের মিটিং-এর চটে যেতেই পারছেন না। এমন ঘটনা বিরল নয়। অফিস ছাড়াও রাস্তা-ঘাটে, বাসে অসময় পেয়ে যায় প্রস্রাব। তখন বাথরুমে যাওয়ার কোনও সুযোগই থাকে না। এ তো গেল রাস্তা ঘাটের কথা, বাড়িতেও অনেক সময় সোফায় বসে টিভি দেখছেন, কিন্তু বাথরুমে যেতেই ইচ্ছে করছে না। এমনকি ঘুম থেকে উঠেও বাথরুমে যাওয়ার কথা মাথায় আসলেই বিরক্ত লাগে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সমীক্ষা থেকে দেখা গেছে, এমন ঘটনা বিরল নয়। বেশিরভাগ মানুষ প্রস্রাব পেলে বাথরুমে যান না। তাঁরা জমিয়ে রাখতেই বেশি ভালবাসেন। এমনকি অলসতার জন্যও অনেক সময় পেলেও যেতে চান না। কিন্তু এই ভাবে দিনের পর দিন গাফিলতি করার জন্য ব্লাডারে ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে। গবেষকরা জানিয়েছেন, একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের ব্লাডারে খুব বেশি হলে ২ কাপ জল ধরে। তারপর যখন ব্লাডার ভর্তি হয়ে যায় তখনই বাথরুমে যাওয়ার কথা মস্তিষ্কে পাঠানো হয়। দীর্ঘ সময় ধরে মূত্র চেপে রাখার জন্য ১৬-র দশকে টিকো ব্রাহি নামে একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী ব্লাডার ফেটে মারা যান। এই ঘটনা বিরল হলেও ঘটেছে। তবে দীর্ঘ সময় চেপে রাখার ফলে ব্লাডারের কোষগুলি আস্তে আস্তে অক্ষম হয়ে পড়ে। যার জন্য প্রস্রাব ধরে রাখার ক্ষমতা লোপ পায়। মূত্র দীর্ঘক্ষণ চেপে রাখলে আর কি কি হতে পারে তা জানতে ক্লিক করুন নিচের ভিডিওটিতে...