ওয়েব ডেস্ক : অনলাইন সুইসাইড গেম ব্লু হোয়েল। ৫০টি ধাপ। সর্বশেষ পরিণতি মৃত্যু। লেভেল ও টাস্কগুলি ভয়ঙ্কর। গেম যত এগোবে, টাস্ক তত ভয়ঙ্কর হতে থাকবে। প্রথমদিকের টাস্কগুলি মজার হওয়ায় সহজেই আকৃষ্ট হয়ে পড়ে  কিশোর-কিশোরীরা। কেউ খেলায় ইচ্ছুক হলে তার কাছে পৌছে যায় নির্দেশাবলি। সেইমতো নির্দেশ বা চ্যালেঞ্জগুলি একে একে পূরণ করে তার ছবি পাঠাতে হয় গেম হ্যান্ডলারকে। নিজের হাত কেটে তিমির ছবি এঁকে ছবি তুলে পাঠাতে হয়। এই খেলায় অংশগ্রহণকারীকে হোয়েল বলা হয়। স্বেচ্ছায় তারা এই মারণ খেলায় যোগ দেয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- এবার কি এ রাজ্যেও ব্লু হোয়েলের থাবা?


অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের দেওয়া টাস্ক করে এবং ছবি পাঠায়। গেমের  শেষে এদেরই আত্মহত্যা করতে বলা হয়। এই খেলার জন্ম রাশিয়ায়। জন্মদাতা ২২ বছরের তরুণ ফিলিপ বুদেকিন। ২০১৩ সালে রাশিয়ায়  প্রথম সূত্রপাত। ২০১৫ সালে প্রথম আত্মহত্যার খবর পাওয়া যায়। বুদেকিনের দাবি, সমাজ সাফাই করতেই এই গেম ছড়িয়েছে সে। ১৬জন কিশোরীকে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ ওঠে ফিলিপের বিরুদ্ধে। অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের খোঁজে ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামে #ব্লুহোয়েলচ্যালেঞ্জ, #আইঅ্যামহোয়েল লিখে পোস্ট করলে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর তার সঙ্গে যোগাযোগ করে নেয়। মাঝপথে কেউ খেলা ছাড়তে চাইলে, তাকে ব্ল্যাকমেল করে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর। প্রিয়জনদের ক্ষতি করার হুমকি দেয় তারা।