দু`জনের প্রেমের সম্পর্কে তিন নম্বর জন কেন আসেন?
প্রেম মানে আমি আর তুমি মিলে আমরা। এক থেকে দুই। `থার্ড পার্সন সিঙগুলার` নম্বরের প্রবেশেই সম্পর্ক ভেঙে চৌচির। প্রথমে ছোট্ট ফাটল, তারপর সম্পর্কটাই শেষ। একসময় যার কাঁধে কাঁধ রেখে তেরো নদী পার করার কথা বলতে বলতে কখন রাত পেরিয়ে ভোর হয়ে যেত, কেউই টের পেতো না, সেই মানুষটির সঙ্গ তো দূর, তাঁর কথা ভাবতেই অনিহা আসে। বরং সেই জায়গা নিয়ে নেয় অন্য একটা মানুষ। কখনও সেটা জেনে, কখনও অজান্তেই। মনের প্রশ্রয়ে ঠোঁটে ঠোঁট ব্যারিকেড হঠাৎ সুনামি ঝড়ে লণ্ডভণ্ড।
ওয়েব ডেস্ক: প্রেম মানে আমি আর তুমি মিলে আমরা। এক থেকে দুই। 'থার্ড পার্সন সিঙগুলার' নম্বরের প্রবেশেই সম্পর্ক ভেঙে চৌচির। প্রথমে ছোট্ট ফাটল, তারপর সম্পর্কটাই শেষ। একসময় যার কাঁধে কাঁধ রেখে তেরো নদী পার করার কথা বলতে বলতে কখন রাত পেরিয়ে ভোর হয়ে যেত, কেউই টের পেতো না, সেই মানুষটির সঙ্গ তো দূর, তাঁর কথা ভাবতেই অনিহা আসে। বরং সেই জায়গা নিয়ে নেয় অন্য একটা মানুষ। কখনও সেটা জেনে, কখনও অজান্তেই। মনের প্রশ্রয়ে ঠোঁটে ঠোঁট ব্যারিকেড হঠাৎ সুনামি ঝড়ে লণ্ডভণ্ড।
এমনটা কেন হয়?
জীবনের স্কুল বলছে, এমনটা তখনই হয় যখন একে অপরের কাছাকাছি থাকার মতই, 'দূরত্ব'টা থাকে না। আরো সোজা করে বললে, ব্যক্তি স্বাধীনাতা, নিজস্ব সময় না কাটিয়ে একে অপরের সঙ্গে সর্বদা কাঁঠালের আঠার মত লেগে থাকলে, তিন নম্বর মানুষের অনুপ্রবেশ অবধারিত। আর সেটা হলেই সম্পর্ক থেকে পালাতে ইচ্ছে হয়, হয়ে যায় ভুল। থাকে না সম্পর্ক। তবে বিষয়টা থেকে বেরিয়ে আসারও উপায় আছে। নিজস্ব নিজস্ব বিষয়ে সমান দূরত্ব আর কাছাকাছি আসার সময়ে একান্ত আপন হলে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার মত কষ্টের সম্মুখীন হতে হয় না। তাই ক্লোজনেসের সঙ্গেই সমান প্রয়োজন ডিসটেন্স।