নিজস্ব প্রতিবেদন: হৃদযন্ত্রের বৈকল্য এ কালের মানুষের ক্ষেত্রে যেন এক অবশ্যম্ভাবী রোগে পরিণত। এটাকে রোখার জন্য চিকিৎসাবিদ্যারও নিত্য উন্নতি ঘটছে। চলছে লাইফস্টাইল নিয়ে নানা গবেষণা। আজ, ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ব হৃদয়দিবসে নতুন করে আর একবার হার্ট অ্যাটাক নিয়ে আলোচনার পরিসর তৈরি হল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অনেকেই এখন হার্ট অ্যাটাক (Heart attack) এবং সাডেন কার্ডিয়াক অ্যারেস্টকে (sudden cardiac arrest) একই গোত্রে ফেলে দেন। তবে এ দুটির মধ্যে ফারাক আছে। সাধারণত ধমনীতে ব্লকেজ হলে হার্ট অ্যাটাক ঘটে। এটা ঘটলে সাধারণত চেস্ট পেন হয়, ঘাম হয়, সংজ্ঞা চলে যায়, উদ্বেগ গ্রাস করে। তবে যদি এই লক্ষণগুলি দেখে সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির চিকিৎসার ব্যবস্থা না করা হয়, তখন সেটা সাডেন কারে্ডিয়াক অ্যারেস্টের দিকে যায়। এ ছাড়া হার্টবিট অনিয়মিত হতে থাকলেও তা থেকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ঘটে। এই অনিয়মিত হার্টবিটের অসুখের একটি নামও আছে--  Arrhythmias।


আরও পড়ুন: ৫-১১ বছরের শিশুদের টিকাকরণে বড় পদক্ষেপ Pfizer -এর, অনুমতি পেতে জমা দেওয়া হবে নথি


সাধারণ ভাবে হৃদযন্ত্রের যে কোনও বৈকল্যতেই সাবধান হতে হবে। এটাই মত চিকিৎসকদের। একটু সামান্য কোনও লক্ষণ দেখলেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে চিকিৎসকের কাছে ছুটতে হবে। তবে হৃদযন্ত্রের সমস্যা থেকে বাঁচতে সাবধানে খাওয়া-দাওয়া করতে হবে, নুন খাওয়া কমাতে হবে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, স্ট্রেস কমাতে হবে, এমনকি খুব বেশি মাত্রার শরীরচর্চাও হৃদযন্ত্রের পক্ষে খারাপ।  


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)


আরও পড়ুন: Life Expectancy: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে গড় আয়ুতে থাবা বসাল করোনা অতিমারীও; সমীক্ষা অক্সফোর্ডের