`অরফ্যান ড্রাগ`-এর ওপর ১২ শতাংশ জিএসটি, বিপাকে ৮ কোটি রোগী
প্রতি ১,০০০ জনে এক বা তার কম মানুষই এই ধরণের জটিল রোগে আক্রান্ত হন। ভারতের ৮ কোটি রোগীর জন্য বছরে কমবেশি ৫০ থেকে ৬০ কোটি টাকার ওষুধ প্রয়োজন পড়ে। ভারতে আমদানি করা হয় ১০০ ধরনের ওষুধ। চলতি বছর জুলাইয়ের আগে এই ওষুধের জন্য কোনও কর দিতে হত। জিএসটি লাগু হতে মাথায় হাত রোগী ও তাঁদের পরিজনদের।
নিজস্ব প্রতিবেদন : জিএসটির ধাক্কায় দাম বাড়ল বিরল রোগের চিকিত্সায় ব্যবহৃত জীবনদায়ী ওষুধের। অত্যন্ত দামী এই সব ওষুধের ওপর চাপানো হয়েছে ১২ শতাংশ জিএসটি বোঝা। আর তাতেই বিপাকে দেশের ৮ কোটি বিরল রোগে আক্রান্ত রোগী ও তাঁদের পরিবার।
অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন, ক্ল্যাসিক্যাল হজকিন লিম্ফোমা, মেলানোমা-সহ দেশে জিনগত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ৮ কোটি। প্রতি বছর তাদের চিকিত্সার জন্য যে ওষুধ দেওয়া হয় তাকে বলা হয় 'অরফ্যান ড্রাগ'। ইউরোপের কয়েকটি দেশ থেকে আমদানি করা হয় এই ওষুধ। ছোট মাপের একএকটি কন্টেনার আমদানি করতে বিমান ভাড়াই পড়ে ২০০ থেকে ৬৫০ ইউরো। সেই সঙ্গে রয়েছে ওষুধ ও চিকিত্সার বিশাল ব্যয়ভার। এবার তার ওপর নতুন করে ১২ শতাংশ জিএসটি চাপানো হল। ফলে, কার্যত এই ওষুধের দাম অনেকেরই হাতের বাইরে চলে যাবে বলে মত একাধিক ওষুধ বিক্রেতার।
প্রতি ১,০০০ জনে এক বা তার কম মানুষই এই ধরণের জটিল রোগে আক্রান্ত হন। ভারতের ৮ কোটি রোগীর জন্য বছরে কমবেশি ৫০ থেকে ৬০ কোটি টাকার ওষুধ প্রয়োজন পড়ে। ভারতে আমদানি করা হয় ১০০ ধরনের ওষুধ। চলতি বছর জুলাইয়ের আগে এই ওষুধের জন্য কোনও কর দিতে হত। জিএসটি লাগু হতে মাথায় হাত রোগী ও তাঁদের পরিজনদের।
আরও পড়ুন- নোটবন্দি-জিএসটি নিয়ে মোদীর সমালোচনা বিজেপি সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহার!