২০১২ সালের টেট বৈধ ছিল
ভোটের মুখে হাইকোর্টের রায়ে স্বস্তিতে রাজ্য। ২০১২-র প্রথমিকে টেট পরীক্ষা বৈধ। রায় হাইকোর্টের। স্বস্তিতে চাকরিরত ১৮ হাজার সফল পরীক্ষার্থীও। তবে রায়ে ক্ষুব্ধ মামলাকারীরা। ডিভিশন বেঞ্চে যাচ্ছেন তাঁরা।
ওয়েব ডেস্ক: ভোটের মুখে হাইকোর্টের রায়ে স্বস্তিতে রাজ্য। ২০১২-র প্রথমিকে টেট পরীক্ষা বৈধ। রায় হাইকোর্টের। স্বস্তিতে চাকরিরত ১৮ হাজার সফল পরীক্ষার্থীও। তবে রায়ে ক্ষুব্ধ মামলাকারীরা। ডিভিশন বেঞ্চে যাচ্ছেন তাঁরা।
টেট বিতর্ক। ২০১২ সালের টেট পরীক্ষা। ওই বছরই ২৭ অক্টোবর পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। পরীক্ষা হয় ২০১৩-র ৩১শে মার্চ। পরীক্ষায় বসেন প্রায় ১৮ লক্ষ চাকরিপ্রার্থী। অভিযোগ, পরীক্ষার বহু প্রশ্নে মানা হয়নি ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার এডুকেশনের (NCTE) গাইড লাইন। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন পরীক্ষার্থীরা। ওঠে পরীক্ষা বাতিলের দাবি।
এবার হাইকোর্টে যায় টেট। NCTE-র গাইডলাইন না মানায় বাতিল করতে হবে পরীক্ষা। ২৩ অগস্ট ২০১৩-এ হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন পরীক্ষার্থীরা। সেই প্রেক্ষিতে NCTE-র কাছে রিপোর্ট চায় হাইকোর্ট। ২০১৪-র জানুয়ারিতে হাইকোর্টে রিপোর্ট দেয় NCTE। আদালতে কেন্দ্রীয় সংস্থার আইনজীবী জানান, ৩৪টি প্রশ্নে NCTE-র গাইডলাইন মানা হয়নি।
শুক্রবার এই মামলার রায় দিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক। জানিয়ে দিলেন '১২ সালের টেট পরীক্ষা বৈধ ছিল'। হাইকোর্টের এই রায়ে ক্ষুব্ধ অভিযোগকারীরা। অভিযোগকারীরা ক্ষুব্ধ হলেও, ভোটের আগে স্বস্তিতে রাজ্য সরকার। কারণ, হাইকোর্টের রায়ে যে ১৮ হাজার সফল পরীক্ষার্থী। যাঁদের ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্কুলে নিয়োগ করা হয়েছে। অনেকের মতে এর প্রভাব পড়বে ভোটেও।