নিজস্ব প্রতিবেদন: ওড়িশায় মহানদীর গর্ভ থেকে মাথা উচিয়ে উঠল প্রায় ৫০০ বছরের পুরনো মন্দির। গবেষকরা বলছেন ১৯৩৩ সালে বন্যার দরুন ভেসে গিয়েছিল গোটা নারায়ণগড় গ্রাম। তার সঙ্গে সঙ্গেই জলের তলায় তলিয়ে গিয়েছিল গোপীনাথের এই মন্দির। ন্যাশনাল ট্রাস্ট ফর আর্ট অ্যান্ড কালচারাল হ্যারিটেজের পুরাতত্ত্ববিদদের একটি কয়েকদিন আগে এই মন্দিরের খোঁজ পেয়েছে।
এই মন্দিরের একটি বৃহৎ ইতিহাস রয়েছে। এই মন্দিরের দেবতাকে একটি অন্য মন্দিরে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। মহানদী উপত্যকার একটি সম্পূর্ণ তথ্য সংগ্রহের কাজ চালাচ্ছিলেন পুরাতত্ত্ববিদদের প্রধান অনিল কুমার ধির ও তার দল। তারা এই মন্দিরের সন্ধানে ছিলেন। তখনই তাঁরা মন্দিরের উপরের অংশ দেখতে মিলেছে এমন খবর পান বলে জানিয়েছেন অনিল বাবু।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: পরিকল্পনা করেই গালওয়ানে সংঘর্ষ বাধিয়েছে বেজিং, চিনা বিদেশ মন্ত্রীকে সাফ বললেন জয়শঙ্কর


তিনি জানিয়েছেন, মন্দিরে উপাস্য দেবতা গোপীনাথ, বিষ্ণুর অবতার। অনিল বাবুদের কথা অনুযায়ী মন্দিরটি এখনও ভালো অবস্থাতেই রয়েছে। এবং নতুন প্রযুক্তির সাহায্যে নতুন করে প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে। স্থানীয় লোকেদের কথা অনুযায়ী আজ থেকে ১১ বছর আগে মন্দিরের ওপরের অংশ আরও একবার দেখতে মিলেছিল। মন্দিরটির মস্তক অর্থাৎ ওপরের অংশ দেখে আনুমানিক ধারণা মন্দিরটি ৫৫ থেকে ৬০ ফুট লম্বা অবং পঞ্চদশ অথবা ষোড়শ দশকে নির্মিত। ধির বাবু এ-ও জানিয়েছেন এই অঞ্চলে আরও ৬৫ মন্দির জলের তলায় রয়েছে। গোপীনাথের মন্দিরে দীর্ঘতম হওয়ার জন্য তা বারবার দেখতে মেলে।