নিজস্ব প্রতিবেদন: ঘূর্ণিঝড় তিতলির দাপটে তছনছ অন্ধ্র ও ওড়িশার একাংশ। বৃহস্পতিবার সকালে অন্ধ্রের শ্রীকাকুলামে ১৬৫ কিলোমিটার বেগে আছড়ে পড়ে ঘূর্ণিঝড়। সঙ্গে প্রবল বর্ষণ। এখনও পর্যন্ত সেখানে মৃতের সংখ্যা ৭। বিজয়নগরম জেলায় অবস্থা খুবই শোচনীয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মমতার সঙ্গে লড়তে গেলে বিজেপিতে যোগদান না করে উপায় নেই অধীরের, বললেন মুকুল


এদিকে ওড়িশায় এখনও মৃত্যুর কোনও খবর নেই। তবে জলে ডুবে মৃত্যু হয়েছে এক কিশোরের। পাশাপাশি ৬ জন নিখোঁজ বলে জানা যাচ্ছে। শুক্রবার সকালেও ওড়িশা ও অন্ধ্র সীমানায় প্রবল বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইছে। বিশাখাপত্তনম থেকে ১৯৫ কিলোমিটার দূরের শ্রীকাকুলামে ওই ঝড়ের গতি এখনও দেড়শো কিলোমিটারের ওপরে। গতকাল রাতভর ওই গতিতে ঝড় বয়ে চলেছে।


তিতলির প্রভাবে ওড়িশায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে ওড়িশার গঞ্জাম ও গজপতি জেলায়। তবে সমুদ্র উপকুলবর্তি এলাকা থেকে ৩ লাখ মানুষকে সরিয়ে ফেলায় ক্ষয়ক্ষতি অনেকটাই এড়ানো গিয়েছে।


অন্ধ্রের শ্রীকাকুলাম ও বিজয়নগরমের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে গিয়েছে তিতলি। কয়েক হাজার গাছ উপড়ে মাটিতে পড়েছে। জেল অধিকাংশ অংশে রাস্তাঘাট শুনশান।


আরও পড়ুন-গঙ্গা বাঁচাতে ১১২ দিন অনশনের পর মৃত্যু পরিবেশবিদের


অন্যদিকে, ওডি়শার পুরী, পারাদ্বীপে সমুদ্র উত্তাল। দক্ষিণ ওড়িশার রায়গাড়া, গজপতি, কান্দামালে প্রবল বর্ষণ হচ্ছে। গঞ্জাম শহর জেলার অন্যান্য অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।